এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > 100 বিধায়ক তাঁকে ফোন করে যোগাযোগ করেছেন – দাবি দিলীপ ঘোষের

100 বিধায়ক তাঁকে ফোন করে যোগাযোগ করেছেন – দাবি দিলীপ ঘোষের

এবারের নির্বাচনী প্রচারে রাজ্যে এসে অনেকটাই গেরুয়া ঝড় তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। গত রবিবারই নির্বাচন পর্ব সম্পন্ন হয়েছে। ফল প্রকাশ হতে বাকি আর দুই দিন। আর এরই মাঝে গত রবিবার নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরেই সামনে এসেছে এক্সিট পোল।

যেখানে বিভিন্ন সমীক্ষক সংস্থা কেন্দ্রে আবারও এনডিএ সরকার আসছে বলে দাবি করে রাজ্যে এবার 11 টা থেকে 22 টার মত আসন বিজেপি পেতে পারে বলে জানানো হয়েছে। যা দেখে কিছুটা হলেও চাপে পড়েছে তৃণমূল। আর এরই মাঝে এবার তার সাথে ফোনে 100 জন বিধায়ক যোগাযোগ রাখছেন বলে মন্তব্য করে জল্পনা বাড়িয়ে দিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

বস্তুত, এবার নির্বাচনী প্রচারে রাজ্যে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, “তার সঙ্গে তৃণমূলের 40 জন বিধায়ক যোগাযোগ রাখছেন।” পাশাপাশি বঙ্গ রাজনীতির চাণক্য তথা হেভিওয়েট বিজেপি নেতা মুকুল রায়ও দাবি করেছিলেন, ভোটের ফলাফল প্রকাশের পরই অনেক তৃণমূল বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেবেন। আর এবার ভোটের ফলাফল প্রকাশের দুদিন আগে তার সাথে ফোনে অনেক বিধায়ক যোগাযোগ রাখছেন বলে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের মন্তব্য অত্যন্ত ইঙ্গিতপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশ।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “অনেক বিধায়কই ফোন করতে শুরু করেছেন। শুধু তৃণমূল নয়, বিভিন্ন পার্টির অন্তত 100 জন বিধায়ক আমাকে ফোন করছে। ফোন করে তারা খোঁজ নিচ্ছে শরীর ঠিক আছে তো! আমিও জিজ্ঞাসা করছি, তারা কেমন আছে।” কিন্তু এতো শুধুই সৌজন্য সাক্ষাৎ! এর মধ্যে কি রাজনীতির কোনো বিষয় রয়েছে?

এদিন এই প্রসঙ্গে জল্পনাকে আরও উস্কে দিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “কেউ কি শুধু শুধু এমনি ফোন করে! ফোন করছে যখন নিশ্চয়ই তখন কোনো না কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে।” আর দিলীপ ঘোষের এহেন দাবির পরেই এবার রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়ে গিয়েছে জল্পনা। অনেকেই বলছেন, একজন রাজনীতিবিদ হয়ে বা একটি দলের সভাপতি হয়ে নিশ্চয়ই দীলিপবাবুও এমন কথা বলবেন না, যেটা পরে ভিত্তিহীন হিসেবে দাঁড়ায়। আর তাইতো বুঝে শুনেই এই মন্তব্য করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

তবে দিলীপবাবুর এহেন যুক্তি মানতে নারাজ তৃণমূল। কিন্তু যদি বিজেপি রাজ্য সভাপতির এই দাবি ভোটের ফলাফল প্রকাশের পরই বাস্তবের দিকে এগোয় তাহলে যে অত্যন্ত বিপাকে পড়তে হতে পারে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে সেই ব্যাপারে একপ্রকার নিশ্চিত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!