নিজেদেরকে বিপদমুক্ত রাখতে করুন এইসব কাজ, জ্যোতিষের একাদশ টোটকায় হতে পারে বাজিমাত! অন্যান্য রাশিফল May 14, 2020 দিনশেষে আমাদের সব ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা হলো বিছানা। আর বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী এই বিছানা সম্পর্কিত কিছু নিয়ম পালন করলে তা আমাদের এনার্জি যোগাতে সহায়তা করে। আবার দৈনন্দিন এমন কিছু আমরা ব্যবহার করি যা বিছানার আশেপাশে রাখলে ক্ষতিও করে। জেনে নিই কি করা উচিত আর কোনটা উচিত না। [ ] পূর্ব দিক – জ্যোতিষিদের মতে বিছানার পূর্ব দিকে মাথা করে ঘুমালে পজিটিভ এনার্জি পাওয়া যায়। [ ] জোয়ারের জল – জ্যোতিষ মতে বিছানার যেদিকে মাথা করে শোয়া হয় সেদিকে একটি পাত্রে গঙ্গার জোয়ারের জল রাখলে সুফল মেলে। [ ] কর্পূর – এক জ্যোতিষি জানান কিছুটা কর্পূর একটি পাত্রে নিয়ে বিছানার নিচে রেখে দিলে অনেক ক্ষেত্রে ধনাত্মক ফল মেলে। [ ] ফুল – আরেক জ্যোতিষি জানিয়েছেন বিছানার আশেপাশে যে কোনো ধরনের আর্টিফিশিয়াল ফুলের পরিবর্তে জীবন্ত ফুল রাখলে তা জীবনে সুফল প্রদান করে আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - [ ] তামা বা ব্রোঞ্জের পাত্রে জল – আরও এক জ্যোতিষ বিজ্ঞানী জানান তামা বা ব্রোঞ্জের পাত্রে জল নিয়ে তা বিছানার নিচে রেখে দিলে তাতে অনেক সুফল পাওয়া যায়। [ ] চন্দন – এক জ্যোতিষি – র মতে বিছানা বা বালিশের নিচে সাদা চন্দন ব রক্ত চন্দন কাঠ রেখে দিলে ধনাত্মক ফল লাভ হয়। [ ] লোহা বা রূপো – এক উচ্চস্তরের জ্যোতিষি জানান বিছানার নিচে ছোট বা মাঝারি মাপের লোহা বা রূপো রাখলে তা থেকে পজিটিভ এনার্জি পাওয়া যাবে। [ ] ক্রিস্টাল বল – কয়েকজন জ্যোতিষি বলেছেন বিছানায় মাথার কাছে ক্রিস্টাল বল রাখা খুবই শুভ ফল দায়ক। [ ] ময়ূরের পালক – বিছানা বা বালিশের নিচে একটি ময়ূরের পালক রাখলে তা অনেকটা সুফল বহন করে জানিয়েছেন এক জ্যোতিষি। [ ] নুন – একটি ছোট কাচের পাত্রে অল্প নুন নিয়ে সেটা বিছানার তলায় রাখলে তার থেকে পজিটিভ এনার্জি পাওয়া যায় এমনটাই মত দিয়েছেন এক জ্যোতিষি মহল। [ ] প্রতিফলক – বিছানায় যেদিকে মাথা করে শোয়া হয় তার সোজাসুজি কোনো প্রতিফলক না রাখার মত দিয়েছেন এক জ্যোতিষী। প্রসঙ্গত, বর্তমানে করোনা যেভাবে থাবা বসিয়েছে গোটা বিশ্বে তাতে অদূর ভবিষ্যতে কিছু নিয়ম মেনে চললে আমরা এই মহামারীর হাত থেকে রক্ষা পেতে পারি। তাদের মতে, বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক এবং গ্লাভস ব্যবহার করতে হবে। বাইরে থেকে ঘরে ফিরে জুতো, জামা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। হাত,মুখ,পা অবশ্যই সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। গরম জলে মুখ কুলকুচি করতে হবে। জ্যোতিষিদের মতে এইগুলো নিয়মিত করলে মহামারীর প্রকোপ থেকে বাঁচা যাবে। আপনার মতামত জানান -