২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ২ হাজার টাকার কোনও নোট ছাপানো হয়নি।আরবিআই এর রিপোর্টে উঠে এলো বিরাট চাঞ্চল্য জাতীয় বিশেষ খবর August 26, 2020 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আবার কি তবে দেখা দিতে চলেছে নোট বাতিল? চলতি ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ২০০০ টাকার একটিও নোট ছাপানো হয়নি। এমন একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এলো রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট থেকে ।এই রিপোর্টে আরও জানানো হয়েছে যে ২০০০ টাকার নোটের সার্কুলেশনও একটু একটু করে কমিয়ে দিচ্ছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্টে দেখা গেছে বিগত তিন অর্থবর্ষে ২০০০ টাকার নোটের সার্কুলেশন ক্রমশ কমে আসছে। যা গত ২০১৭- ২০১৮ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত পর্যন্ত ছিল ৩৩ হাজার ৬৩২ লক্ষ। ২০১৮- ২০১৯ এর মার্চ পর্যন্ত ছিল ৩২ হাজার ৯১০ লক্ষ। এবং চলতি ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত ২ হাজার টাকার নোটের মোট সার্কুলেশন হয়েছে ২৭ হাজার ৩৯৮ লক্ষ। প্রসঙ্গত ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের মার্চ মাস পর্যন্ত ২০০০ টাকার নোটে দেশের মোট নোটের ছিল ২.৪ শতাংশ । কিন্তু গত বছরে তা ছিল ৩ শতাংশ ছিল তার আগের বছর তা ছিল ৩,৩ শতাংশ । তবে চলতি বছরে ২০০০ টাকার নোটের সার্কুলেশন অনেকটা কমে গেলও গত ২০১৮ সাল থেকে ৫০০,২০০ টাকার নোটের সার্কুলেশন কিন্তু উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যা দেখা যাচ্ছে আরবিআই এর রিপোর্টে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - আরবিআই এর এই বিশেষ রিপোর্ট আরও জানানো হয়েছে যে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ২০০০ টাকার নোট ছাপানোর ব্যাপারে কোন সরকারি নির্দেশও আসেনি। সেই সঙ্গে নতুন করে ২০০০ টাকার নোট সরবরাহ করেনি ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক এর অধীনস্থ নোট মুদ্রণ প্রাইভেট লিমিটেড এবং সিকিউরিটি প্রিন্টিং অ্য়ান্ড মিন্টিং কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড। তবে ১০০ টাকা, ৫০ টাকা, ২০০ টাকা, ২০ টাকার নোট অনেক বেশি চাপানো হয়েছে। আবার এই রিপোর্টে জানানো হয়েছে যে, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে ব্যাংকে মোট নোট সরবরাহ ৩৩ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। যার অন্যতম কারণ হলো চলতি বছরের করোনা মহামারী ও মহামারীর কারণে দেশজুড়ে লকডাউন। অন্যদিকে চলতি অর্থবর্ষে ব্যাঙ্কিং সেক্টর থেকে মোট ২ লক্ষ ৯৬ হাজার টাকার ৬৯৫ টি জ্বাল নোট পাওয়া গেছে।ব্যাঙ্কিং সেক্টর থেকে পাওয়া মোট জ্বাল নোটের ৪.৬ শতাংশ পাওয়া গেছে আরবিআই থেকে।আর বাকি ৯৫,৪ % গেছে অন্যান্য ব্যাংক থেকে। আপনার মতামত জানান -