এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > সভাস্থলে লোক ধরে রাখতে মরিয়া শাসকদল, বের হলো নয়া পন্থা

সভাস্থলে লোক ধরে রাখতে মরিয়া শাসকদল, বের হলো নয়া পন্থা

সেদিন গিয়েছে। ঘাড়ের উপর নিঃস্বাস ফেলছে বিজেপি। ব্রিগেডে লোক ভরাতে মরিয়া শাসকদল। প্রতিবারই লোক বাড়ানো তেমন কঠিন না হলেও তৃণমূলের এই বারের শাহিদ দিবসে বাড়তি চাপ রয়েছে বলেই মত রাজনৈতিকমহলের। আর তার প্রধান কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে লোকসভা ভোটের ফলাফল। যদিও সেই দাবিকে নস্যাৎ করে তৃণমূলের দাবি মানুষ স্বতঃফূর্তভাবে আসবেন কাউকে জোর করে আনতে হবে না।

তৃণমূলের নেতারা ইতিমধ্যেই লোকজন নিয়ে বিভিন্ন শিবিরে উপস্থিত হয়েছেন। এবার ধর্মতলার উদ্দেশ্যে তাঁরা রওনাও দিচ্ছেন। কিন্তু ব্রিগেড কিংবা একুশে জুলাইয়ের সমাবেশে প্রতিবারই যে চিত্র দেখা যায় যেমন বক্তৃতা শুরু হতে না হতেই সভাস্থল ছেড়ে লোকজন চিড়িয়াখানা,ভিক্টোরিয়া, কিংবা বাবুঘাটে ঘুরতে চলে যান আবার সভা শেষ হবে কিছুক্ষণ আগে সভাস্থলে ফিরে আসেন তারপর দলের বাস বা গাড়িতে করে একসাথে বাড়ি ফেরেন। এবার যাতে আর তা না ঘটে তার জন্য নয়া পন্থা নিতে শুরু করেছেন নেতারা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

জানা যাচ্ছে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূল শিবির থেকে ঘোষণা করা হচ্ছে, আজ চিড়িয়াখানা খুলবে ২টো ৩০ মিনিটে। তাই সভা ছেড়ে গেলেও লাভ হবে না। কিছু দেখতে পাবে না। অথচ চিড়িয়াখানা সূত্রে জানা যাচ্ছে প্রত্যেক দিনের মতো নির্দিষ্ট সময় অর্থাৎ ৭টা ৪৫ মিনিটে খুলেছে চিড়িয়াখানা। তাই তৃণমূলের ওই ঘোষণায় কিছুটা অবাক হয়েছেন অনেকেই। তাহলে কি একুশে জুলাইয়ের লোক আর ধরে রাখতে পারছেন না, বাড়ছে না সভা তার আশঙ্কা করেই এহেন ঘোষণা করতে হচ্ছে তৃণমূলকে? উঠছে প্রশ্ন।

এদিকে দেখা যাচ্ছে ভিক্টোরিয়ায় ইতিমধ্যেই অনেকে মানুষ হাজির হয়েছেন, চিড়িয়াখানায় গমগম করছে অন্যদিনের তুলনায়। ফলে এ যে তৃণমূলের শহীদ দিবসের কামাল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!