এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > নদীয়া-২৪ পরগনা > ২৪ ঘন্টার মধ্যে এই দাবি মানা না হলে বাংলার বুকে আগুন জ্বালানোর চূড়ান্ত হুমকি বিজেপি MP-র!

২৪ ঘন্টার মধ্যে এই দাবি মানা না হলে বাংলার বুকে আগুন জ্বালানোর চূড়ান্ত হুমকি বিজেপি MP-র!


যত দিন যাচ্ছে, ততই বিজেপি নেতা কর্মীদের শাসকদলের উদ্দেশ্যে হুঙ্কারের বহর বেড়েই চলেছে। লকডাউনের কারণে সমস্ত রকম রাজনৈতিক কর্মসূচি বন্ধ ছিল। কিন্তু এবার ধীরে ধীরে শাসক থেকে বিরোধী সমস্ত রাজনৈতিক দল ময়দানে নামতে শুরু করেছে। যার কারণে উত্তপ্ত হচ্ছে বাংলার রাজনৈতিক ময়দান। একের পর এক বিজেপির বিভিন্ন হেভিওয়েট নেতা থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধি, শাসক দল ও পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে সরব হতে শুরু করেছেন। আর এবার পুলিশের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে রীতিমত শোরগোল তুলে দিলেন বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই বনগাঁর বিএসএফ মোড় এলাকা তৃণমূল-বিজেপির সংঘর্ষে রণক্ষেত্র আকার ধারণ করে। অভিযোগ, এক বিজেপি কর্মীকে দোকান থেকে টেনে বার করে লোহার রড এবং লাঠি দিয়ে মারধর করা হয়। ইতিমধ্যেই সুতনু দেবনাথ নামে ওই বিজেপি কর্মীকে কলকাতার একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে‌। আর দলের কর্মীকে এভাবে মারধরের ঘটনায় বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিজেপি নেতা কর্মীরা। বনগাঁ থানার সামনে বিজেপির পক্ষ থেকে আয়োজিত এই বিক্ষোভে উপস্থিত হন বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে চলে যায় যে, পুলিশের পক্ষ থেকে বিজেপির এই বিক্ষোভ তুলতে গেলে বিজেপির সঙ্গে প্রশাসনের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। আর এর পরেই পুলিশের উদ্দেশ্যে রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিতে দেখা যায় বনগার বিজেপি সাংসদকে। এদিন পুলিশকে সতর্ক করে শান্তনু ঠাকুর বলেন, “24 ঘন্টার মধ্যে অভিযুক্তরা কেউ যদি গ্রেফতার না হয়, তাহলে বনগাঁয় আগুন জ্বলবে। পুলিশ সব জেনেও চুপ করে রয়েছে। কাউকে গ্রেপ্তার করেনি।” আর শান্তনুবাবুর এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করেই তৈরি হয়েছে শোরগোল।

ইতিমধ্যেই পুলিশের উদ্দেশ্যে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন বিজেপির আরেক সংসদ সৌমিত্র খাঁ। আর সৌমিত্রবাবুর দেখানো পথেই হেঁটে বিজেপি কর্মীকে মারধরের ঘটনায় প্রকৃত দোষীকে গ্রেপ্তারের দাবিতে রীতিমতো পুলিশের বিরুদ্ধে যেভাবে সরব হলেন বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর, তাতে পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এখন বিজেপি সাংসদের এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের পক্ষ থেকে প্রকৃত দোষীকে গ্রেফতার করতে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয় কিনা, তার দিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

ট্যাগড
Top
error: Content is protected !!