এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > বড়সড় সুখবর! আর মাত্র ৩-৪ মাসের অপেক্ষা, তারপরেই হাতে এসে যাবে করোনা টিকা? ঘোষণা মন্ত্রীর

বড়সড় সুখবর! আর মাত্র ৩-৪ মাসের অপেক্ষা, তারপরেই হাতে এসে যাবে করোনা টিকা? ঘোষণা মন্ত্রীর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনা ভাইরাসের টিকা মানুষের কাছে এলে মানুষকে তা ১০০% সুরক্ষা দিতে পারবে কিনা, তা নিয়ে সম্প্রতি প্রশ্ন তুলতে দেখা গিয়েছিল অনেক গবেষককে। তাদের কথায়, করোনা সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে গেলে ভ্যাকসিন এক্সট্রা বুস্ট হিসাবেই কাজ করবে বলে মনে করেছিলেন তারা। তবুও সাধারন মানুষের কাছে ভ্যাকসিনের আবিষ্কার ততটাই গুরুত্বপূর্ণ স্থান পেয়েছে বলেই জানা গিয়েছিল।

সম্প্রতি মানুষের কাছে সেই ভ্যাকসিন সম্পর্কে সুখবর শোনাতে দেখা গেল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডাক্তার হর্ষবর্ধনকে। তিনি এই বিষয়ে এতটাই আত্মবিশ্বাসী যে, তাঁর কথায় জানা গেছে আগামী ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যেই করোনা ভাইরাসের টিকা সাধারণ মানুষের কাছে চলে আসবে। সম্প্রতি ‘দি শিফটিং হেলথকেয়ার প্যারাডাইম ডিউরিং অ্যান্ড পোস্ট কোভিড’ বিষয়ক একটি ফিকি ফ্লো ওয়েবিনারে ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানা গেছে।

তাঁর কথায়, “আমি আত্মবিশ্বাসী যে কোভিড-১৯ টিকা আগামী ৩-৪ মাসের মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে। টিকার প্রাথমিকতা ঠিক করা হবে বৈজ্ঞানিক তথ্যের ভিত্তিতে। স্বা্স্থ্য পরিষেবার কর্মীরা ও করোনা যোদ্ধারা স্বাভাবিকভাবেই প্রাথমিকতা পাবে। তারপরই বয়স্করা এবং রুগ্নরা।”

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তাঁর কথায় জানা জয় যে, ইতিমধ্যেই ভাইরাসের টিকার বিতরণের জন্য বিস্তর পরিকল্পনা চলছে। এই পরিকল্পনা সম্পর্কিত ব্লু প্রিন্ট নিয়ে আলোচনার জন্য একটি ই-টিকা ইন্টেলিজেন্স প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। তাঁর কথায়, “২০২১ সবার জন্যই ভাল হওয়া উচিত।” বলেই মনে করছেন তিনি।

তাঁর কথায়, আগামী বছর জুলাই-আগস্ট এর মধ্যেই দেশের ২৫-৩০ কোটি মানুষের জন্য ৪০০-৫০০ মিলিয়ন ডোজ তৈরি হয়ে যাবে। তিনি জানান, “এটা স্বাভাবিক যে টিকা বিতরণের প্রাথমিকতা ঠিক করতে হবে।” সেক্ষেত্রে যারা স্বাস্থ্যকর্মী, করোনাযোদ্ধা, তারা প্রাথমিকতা পাবে বলে জানান তিনি।

তারপর প্রাথমিকতা পাবে ৬৫ বছরের বেশি বয়স্করা। তারপর ৫০-৬৫ বছরের মানুষেরা প্রাথমিকতা পাবে বলে জানা গেছে। তাঁর কথায়, “এর পরে থাকবেন ৫০এর কম বয়সীরা, যাদের অন্য রোগ রয়েছে।” তিনি আরো জানান যে, বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গী থেকেই বিশেষজ্ঞরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

সেইসঙ্গে তাঁর মতে, “আমরা এই নিয়ে খুবই বিস্তারিত, সাবধানী পরিকল্পনা করেছি। আগামী বছর মার্চ-এপ্রিলে আমাদের কী করতে হবে, তা নিয়ে এখনই আমরা পরিকল্পনা করতে শুরু করে দিয়েছি।” প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এর আগেও দেশে করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে বিস্তর আলোচনা করতে দেখা গিয়েছিল নরেন্দ্র মোদীকে। সেক্ষেত্রে রাজ্য গুলির কাছ থেকে করোনা সংক্রামিত মানুষের পরিসংখ্যান সহ ভ্যাকসিন সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিয়ে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছিল বলেও জানা গিয়েছিল।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!