এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে সিবিআই আগমন প্রসঙ্গে মুখ খুললেন বাবুল সুপ্রিয়

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে সিবিআই আগমন প্রসঙ্গে মুখ খুললেন বাবুল সুপ্রিয়


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালীঘাটের বাড়িতে গেলেন সিবিআই আধিকারিকেরা। কয়লা পাচার কাণ্ডের তদন্তে জেরা করা হবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গেছে রাজনৈতিক মহলে। বিধানসভা ভোটের মুখে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ীতে সিবিআই আগমন যথেষ্ট অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে। এবার এ প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। কেন্দ্রীয় পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় জানালেন যে, কান টানলে মাথা আসার কথাই ছিল।

কেন্দ্রীয় পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় জানালেন যে, বেআইনি কয়লা পাচার কান্ডের তদন্তে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু কানকে ধরপাকড় করা হয়েছে। আর কান টানলে মাথা তো আসার কথাই। সঠিক মাথার কাছে পৌঁছে গেছে সিবিআই। এখন দেখা যাক, সেটা টানলে আরো কি বেরিয়ে পড়ে? প্রসঙ্গত, কয়লা পাচার, বালি পাচার নিয়ে বেশ কয়েকবার সরব হয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়। ইতিপূর্বে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে একাধিকবার কটাক্ষ করেছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। নোটিশ দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় আরও জানালেন যে, তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের কথা তাঁর মনে পড়ছে। এক সময় তিনি চিৎকার করে কারো কথা বলতেন। তখন প্রিজনভ্যানে পিটিয়ে তাঁর কথা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল। এখন দেখা যাক কেঁচো খুঁড়তে খুঁড়তে কি বেরিয়ে পড়ে? বাবুল সুপ্রিয় আরও জানালেন যে, গত ২০১৭ সাল থেকে তিনি বেআইনি কয়লা পাচার, বালি পাচারের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

রবীন্দ্র ভবনের সামনে দাঁড়িয়ে প্রথমবার সে কথা বলেছিলেন তিনি। কারা বেআইনি কয়লা পাচার করে? কিভাবে করে? কোথায় সে টাকা যায়? বিনয় মিশ্র কে? এ সব তিনি পূর্বেও বলেছিলেন। যখন কোন বিষয়ে সিবিআই তদন্ত করে, তখন তার পেছনে অনেক তথ্য থাকে। তা আদালতে পেশ করা হয়। সেই অনুযায়ী তদন্ত এগোতে থাকে। তাই সে ব্যাপারে তিনি কিছু বলতে চান না।

তবে, এটা তিনি বলতে চান যে, কয়লা, বালির টাকা তোলার ব্যাপারে কে ক্যাপ্টেন্সি করেন? তা সকলেই জানেন। শুধু বিজেপি নয় সমস্ত বিরোধীদল সে কথা বলছে। অন্যদিকে, এই ঘটনা সম্পর্কে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য জানালেন যে, সত্যিটা সামনে চলে আসুক। বিজেপির দ্বারা কোন সংস্থা পরিচালিত হয়নি, ভবিষ্যৎ কালেও হবে না। যারা এটা প্রতিহিংসার রাজনীতি বলছেন, তাঁরা ঠিক কথা বলছেন না।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!