মনোনয়ন পর্বেই অভ্যন্তরীন অনৈক্যের কাঁটায় বিদ্ধ বিজেপি, বাড়ছে ক্ষোভ রাজ্য April 9, 2018 নিজেদের দলগত অনৈক্য মতবিরোধ এর জেরে আহত হল বিজেপি নেতা শ্যামাপদ মন্ডল।এর কারণ হিসাবে সূত্রের খবর যা বলছে তাতে একটু চোখ মেলানো যাক্- বিজেপির কথামতো শুক্রবার দলীয় নেতারা জেলাশাসকের কাছে যাচ্ছিলেন পার্থী মনোনয়নে বাধার অভিযোগ করতে।সেইসময় কার্যালয়ের সামনে একদল দুষ্কৃতি প্রবেশ করে ইটবৃষ্ট করে।শ্যামাপদবাবুকে গাড়ি থেকে টেনে,হিঁচড়ে বার করে উল্টোপাল্টা মারধোর করে।রাজ্যবিজেপির একাংশের দাবী শ্যামাপদবাবুর সাথে এক গাড়িতে থাকা দুই সাধারণ সম্পাদক তাকে না বাঁচিয়ে উল্টোদিকে গাড়ি ঘুরিয়ে পালিয়ে যান।পরিস্থিতি একাই সামলাতে হয় বিজেপি নেতাকে এবং গাড়ি করে ঘটনাস্থল ছাড়তে হয়।তবে অন্য এক সাধারণ সম্পাদকের হাতে কিন্তু আঘাতের চিহ্নসহ ব্যান্ডেজ দেখা গেছে। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে গেরুয়াশিবিরের একাংশ বলছে য,তাদের দলগত অনৈক্য শুধু বাঁকুড়া নয় অন্যান্য জেলাতেও দেখা গেছে।সিপিএম কর্মীরা কিন্তু ঐক্যবদ্ধতার নজির রেখেছে।তার প্রমাণ মিলেছে সিপিএম কর্মী হীরুর ক্ষেত্রে।নলহাটিতে হীরু বোমার আঘাতে আহত হলে দলের কর্মীদের সতত প্রয়াসে হীরু এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি হয়।সেখানে ৯ ঘন্টা চিকিৎসাহীন অবস্থায় পড়ে থাকলে দলের লোকেরাই আবার বিধাননগরের এক হাসপাতালে ভর্তি করেন। উক্ত পরিস্থিতির সাপেক্ষে মনোনয়নপত্র শান্তিপূর্ণভাবে জমা দেওয়ার স্বার্থে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বাম এবং বিজেপী একত্রিত হয়ে এগিয়ে আসার কথা বলছে।আভ্যন্তরীন অনৈক্যের কোপে বিজেপি ভুক্তভোগী আজ।যদিও বিজেপির রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ দলের আক্রান্তদের পাশে না দাঁড়ানোর অভিযোগ মানছেন না।তার উক্তিতে-” ফেসবুক বিপ্লবীদের কথায় কিছু এসে যায় না।ওই সাধারণ সম্পাদকরা অবশ্যই শ্যামাপদবাবুর পাশে ছিলেন।তাঁরা ফিরেওছেন একইসঙ্গে।” আপনার মতামত জানান -