এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কমিশনের আবার ‘ঢক্কানিনাদ’, একধাক্কায় কমে গেল বুথের নজরদারি, উঠছে প্রশ্ন

কমিশনের আবার ‘ঢক্কানিনাদ’, একধাক্কায় কমে গেল বুথের নজরদারি, উঠছে প্রশ্ন


অপর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার কারণে নির্বাচনী বুথের নিরাপত্তাজনিত নজরদারীতেও কমছে ক্যামেরার ব্যবহার। জানা গেলো পূর্ব পরিকল্পনা অনুয়ারী পঞ্চায়েত নির্বাচনে ১৪-১৫ শতাংশ থেকে হ্রাস পেয়ে  ২০টি জেলায় সিসি ক্যামেরা এবং ভিডিয়োগ্রাফি মিলিয়ে ১০ শতাংশ বুথে নজরদারি করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। একই সাথে এই প্রথম পঞ্চায়েত নির্বাচনে হতে চলেছে ভোট পরবর্তী স্ক্রুটিনি। যার অর্থ হলো নির্বাচন পরবর্তীতে কিছু বুথে ভোট প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখা হবে। কমিশন সূত্রের খবর, প্রতিটি জেলার যে সব বুথে ভোট হচ্ছে, তার ১০ শতাংশ আসনে নজরদারীর ব্যবস্থা থাকছে। তবে কোথায় কী ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে সেই বিষয়ে কমিশনের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত হবে বলে জানা গিয়েছে।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এই ক্ষেত্রে তারা  পর্যবেক্ষক এবং রিটানিং অফিসারের মতামতকে প্রাধান্য দেবে জানা গিয়েছে। এই প্রসঙ্গে কমিশনের এক অধিকর্তা বললেন, ”এবারই প্রথমবার সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি থাকছে। অপ্রতুলতার কারণে আরও বেশি বুথে সিসি ক্যামেরা বসানো যাচ্ছে না।” একটি বুথে সাধারণত একটি সিসি ক্যামেরা থাকবে। তবে জেলা প্রশাসন চাইলে একাধিক সিসি ক্যামেরা বসানো যেতে পারে। জানা গেছে নির্বাচনের দিনের তিন দিন আগে থেকেই তা বসানো হবে। নির্বাচন পরবর্তী স্ক্রুটিনি জাতীয় নির্বাচন কমিশন করে থাকলেও এই বছরে প্রথমবারের জন্যে রাজ্য নির্বাচন কমিশন পঞ্চায়েত নির্বাচনের ক্ষেত্রে এই কাজ করবে। নির্বাচনের তারিখের পরের দিন রিটানিং অফিসার, পর্যবেক্ষক এবং প্রার্থীদের উপস্থিতিতে, কমিশনের নির্দেশিকা মেনে এই স্ক্রুটিনি হওয়ার কথা। কমিশন এই স্ক্রুটিনির রিপোর্ট বিশদে দেখে  সংশ্লিষ্ট বুথের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেবে। এই পরিস্থিতিতে সিসি ক্যামেরা বা ভিডিয়োগ্রাফি গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!