একে আদালতের মামলা, অন্যদিকে আইনের জট, ঠিক সময়ে পঞ্চায়েত ভোট হবে তো? রাজ্য April 13, 2018 রাজ্যে আসন্ন ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচন উপলক্ষ্যে স্থানীয় প্রশাসনের উপরে আদালত স্থগিতাদেশ দিয়েছে এই ঘটনা স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে ভারতের ইতিহাসে বিরল। সেই কারণে এই পরিস্থিতিতে কী করণীয় সে বিষয়েও কোনো অভিজ্ঞতা নেই। রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন, শাসক দল কিম্বা বিরোধী দল সকলের কাছেই এই পরিস্থিতি একেবারে নতুন ও অভিনব। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এতদিন অবধি ২০০৩ সালের পঞ্চায়েত আইনকেই ধর্মগ্রন্থের ন্যায় মাণ্যতা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে বিষয়টি একেবারে অন্যরকম হয়ে গেছে। এইসব কারণ মাথায় রেখে তৃণমূল কংগ্রেস আজ শুক্রবার হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যাওয়ার কথা ভাবছে। এখানে রায় যাই হোক বিবাদী পক্ষ যে সুপ্রিম কোর্টে যাবে সে বিষয়ে রাজনৈতিক মহল নিশ্চিত।যদি ডিভিশন বেঞ্চে মামলা না হয়, তা হলে অপেক্ষা করতে হবে সোমবার বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের রায়ের জন্য। যদিও মিশন এবং নবান্নের কারও কারও মতে, আদালত কমিশনের রিপোর্ট দেখে তাদের নতুন করে নির্ঘণ্ট প্রকাশের নির্দেশ দিতে পারে। উল্লেখ্য পঞ্চায়েত নির্বাচনী আইন অনুযায়ী বিজ্ঞপ্তি জারির পর থেকে ভোটগ্রহণের দিনের মধ্যে ন্যূনতম ২১ দিন এবং সর্বোচ্চ ৩৫ দিন সময় রাখতে হবে। মনোনয়ন প্রত্যাহারের পরে প্রচারের জন্য কত দিন সময় দিতে হবে, সে ব্যাপারে আইনে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা নেই। তবে সাধারণ নিয়ম হল, প্রচারের জন্য দু’সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়। কমিশন প্রথম দফার নির্বাচন ১ লা মে’র দিনে করার ক্ষেত্রে নির্ণয় নিয়ে থাকলে ফের আদালতের দ্বারস্থ হতে পারে বিরোধী দলগুলি। আপনার মতামত জানান -