একনজরে চিনে নিন কর্ণাটকের ‘সুনীল দেওধরকে’, বাংলার জন্য গোপনে তৈরী ‘ঘুঁটি’ জাতীয় May 16, 2018 বর্তমানে দেশের ২০ টির ও বেশি রাজ্যে শাসন ভার বিজেপির দখলে। আর প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই জয় এসেছে একক সংখ্যা গরিষ্ঠার বলে। বিজেপি দলের সাফল্যের পিছনে অবসম্ভাবী রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রতিশ্রুতি জনক বক্তৃতা এবং দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ’র সাংগঠনিক কুশলতা। একইসাথে কিছু টা মৃদু স্বরে হলেও উচ্চারিত হয়েছে জনৈক রাম মাধব’র নাম । কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হতেই প্রশান্তির হাসি হেসে রাম মাধব বললেন ,” বিজেপির দাক্ষিণাত্য অভিযান এই শুরু হল।” আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে দলীয় সূত্রে জানা গেছে কর্ণাটক জয়ের সাফল্যের পিছনে যে নামটি না করলেই নয় তিনি হলেন এই রাম মাধব। তাঁর সাংগঠনিক শক্তি ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতার বলেই সাম্প্রতিক কালে বিভিন্ন রাজ্যে সরকার গঠনে সচেষ্ট হতে পেরেছে গেরুয়া শিবির।এর আগে কয়েক মাস পূর্বেই বিজেপির ত্রিপুরা বিধানসভা জয়ের সময়ে শোনা গিয়েছিলো এই রাম মাধবের নাম। জানা গেছে কর্ণাটক নির্বাচনের ক্ষেত্রেও প্রায় বছরখানেক ধরে গোপণে নানা প্রস্তুতি নিয়েছে বিজেপি দল। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ দলের সাফল্যের ধারা বজায় রাখতে মোট ১১ জন পোল ম্যানেজার বিশিষ্ট একটি টিম গঠন করেন। যাঁদের হাতে বিভিন্ন রাজ্যের দায়িত্ব অর্পন করা হয়েছে। জানা গেছে ত্রিপুরা জয়ের পরবর্তীতে দলের তরফে রাম মাধবকে দেওয়া হয়েছিল হায়দরাবাদ-কর্ণাটকের দায়িত্ব। সেখানে দলীয় সংগঠন মজবুত করার জন্যে এবং বিজেপি দল সম্পর্কে রাজ্যবাসীর ভাবাবেগ বোঝার জন্যে বুদ্ধিজীবিদের সাথে একাধিক গোপন বৈঠক করেন রাম মাধব। তাঁর এই অক্লান্ত পরিশ্রম আর অধ্যাবসায়ের জেরে কর্ণাটক নির্বাচনে সাফল্য এলেও জয়ের কৃতিত্বের দাবিদার হিসেবে তিনি নরেন্দ্র মোদী এবং অমিত শাহ কে ই চিহ্নিত করলেন। আপনার মতামত জানান -