বিধায়কদের জন্য সুখবর, পঞ্চায়েত আইনের সংশোধন ঘটালেন সুব্রত মুখোপাধ্যায় রাজ্য February 12, 2018 পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের পৌরহিত্যে এতদিন ধরে চলে আসা পঞ্চায়েত আইনের সংশোধন ঘটলো । এর আগে আইনি জটিলতার কারণে বিধায়ক মনোনীত হওয়ার পর বহু বিধায়ককে ছেড়ে দিতে হয়েছে তাঁর জেলা পরিষদ বা পঞ্চায়েত সমিতির পদ। এই আইনে বলা ছিলো বিধায়ক পদে আসীন কোনো ব্যক্তি জেলা পরিষদ বা পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য থাকতে পারবেন না। এই আইনের গেড়োতে পদ ছাড়ার তালিকায় বিধায়ক মানস মজুমদার, রহিমা মণ্ডল, কমলেশ চট্টোপাধ্যায় , সাবিনা ইয়াসমিন কিংবা আবু তাহেরের মতো অনেকে রয়েছেন । এই আইনের বিরোধীতা করে অনেকে আবার মামলাও রুজু করেছেন । অবশেষে বহু বিধায়কএর সম্মিলিত আবেদনে সাড়া দিলেন সুব্রত বাবু। তিনি শিথিল করলেন এই আইনের কিছু নিয়ম । বিধায়করা জেলা পরিষদের সভাপতি হতে পারলেও গ্রাম পঞ্চায়েতের সভাপতি হতে পারবেন না কিন্তু পুর আইন অনুযায়ী বিধায়ক কাউন্সিলর হতে পারে।তাঁর মতে বিধায়কদের জেলা পরিষদ বা পঞ্চায়েত সমিতিতে রাখলে কাজের সুবিধার পাশাপাশি নীতিগত সুবিধা ও হবে। একজন বিধায়ক জেলা পরিষদ বা পঞ্চায়েত সমিতিতে থাকলে উন্নয়ন প্রকল্প তদারকি বা রূপায়ণের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিতে পারবেন। জেলায় প্রকল্পের অগ্রগতি হবে। জেলা বা গ্রামের ক্ষেত্রে যে সমস্যাগুলি হয়, সেগুলি বিধানসভায় তুলেও ধরতে পারবেন। আপনার মতামত জানান -