এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > আদালতে বড়সড় হোচট মুখ্যসচিবের, একের পর এক বিস্ফোরণে অপ্রস্তুত মুখ্যসচিব

আদালতে বড়সড় হোচট মুখ্যসচিবের, একের পর এক বিস্ফোরণে অপ্রস্তুত মুখ্যসচিব


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আজ আদালতে একেবারে মুখ পুড়লো রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর। মুখ্যসচিবকে প্রবল ভৎসনা করল হাইকোর্ট। মুখ্যসচিবের কার্যপদ্ধতি, তাঁর নিরপেক্ষতা নিয়ে উঠে এলো একের পর এক প্রশ্ন। তাঁকে রাজনৈতিক দলদাস বলেও কটাক্ষ করা হয়েছে।

ভবানীপুরে নির্বাচনের যে প্রেস বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছিল সেখানে জানানো হয়েছিল যে, ভবানীপুরে ভোট না হলে সাংবিধানিক সংকট তৈরি হবে। রাজ্যের মুখ্যসচিব নির্বাচন কমিশনের কাছে এই বক্তব্য রেখেছিলেন। আদালতে মুখ্য সচিবকে প্রশ্ন করা হয় যে, বিজ্ঞপ্তির এই অংশ কে লিখেছেন? নির্বাচন কমিশন? নাকি মুখ্যসচিব? আজ আদালতের পক্ষ থেকে মুখ্য সচিবকে তীব্র ভৎসনা করা হলো।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, ভবানীপুরে উপনির্বাচন করাতে গিয়ে নির্বাচন কমিশনকে ভুল পথে চালিত করেছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি, বন্যা পরিস্থিতি নিয়েও ভুল তথ্য তিনি দিয়েছেন। সাংবিধানিক সংকট তৈরি হবে, একথা জানিয়ে রাজনৈতিক দলদাস হিসেবে তুলে ধরেছেন তিনি নিজেকে। আদালতের পক্ষ থেকে প্রশ্ন করা হয়, কোন একজন ব্যক্তিবিশেষ যদি ভোটে জিতে যান? বা হেরে যান? তবে রাজ্যে কি এমন সাংবিধানিক সঙ্কট তৈরি হবে? মুখ্য সচিব কিভাবে একথা বলতে পেরেছেন?

কারণ মুখ্যসচিব কোন রাজনৈতিক দলের মুখপাত্র হতে পারেন না। একাধিক কেন্দ্রে উপনির্বাচন বাকি থাকা সত্ত্বেও, শুধুমাত্র ভবানীপুরের জন্য কেন নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন মুখ্যসচিব? তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে হাইকোর্ট। এভাবে আজ আদালতে মুখ পুড়লো মুখ্য সচিবের। এ প্রসঙ্গে আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে, নির্বাচন না হলে সাংবিধানিক সংকট তৈরি হবে, এমন কোন কথা নেই। একজন ব্যক্তিকে মুখ্যমন্ত্রী করার দায় কখনোই মুখ্যসচিবের নয়। সংবিধান সকলের জন্য সমান। ইন্দিরা গান্ধীর নির্বাচন একবার বাতিল হয়ে গিয়েছিল এই গ্রাউন্ডে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!