এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > আডবানীকে কেক খাইয়ে ৯৩ তম জন্মদিনে তাঁকে শুভেচ্ছা মোদির

আডবানীকে কেক খাইয়ে ৯৩ তম জন্মদিনে তাঁকে শুভেচ্ছা মোদির


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আজ ৮ ই নভেম্বরের দিনটি বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণীর জন্মদিন। আজ প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপ-প্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণীর ৯৩ বছর পূর্ণ হল। প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপপ্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণীকে জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। টুইট করে তাঁকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে শ্রদ্ধা করে প্রধানমন্ত্রী জানালেন যে, বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী শুধু বিজেপি সদস্যদের কাছেই নন, সমগ্র দেশবাসীর কাছেও তিনি জীবন্ত অনুপ্রেরণা। আজ সকালে এ বিষয়ে একটি টুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনি ভারতের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপ-প্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণী দেশের উন্নয়ন ও বিজেপিকে বেশি করে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তোলার ব্যাপারে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছিলেন বলে বক্তব্য রেখে তাঁকে সন্মান জানালেন।

আজ সকালে বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণীর জন্মদিনে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেসময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা প্রমুখরা। প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়িতে সকলে মিলে বেশ কিছুক্ষণ গল্প করলেন। তারপর জন্মদিনের কেক কাটা হলো। বর্ষিয়ান বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবানিকে নিজে কেক খাওয়ালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে শ্রদ্ধা করে প্রধানমন্ত্রী টুইট করে লিখলেন, ” লালকৃষ্ণ আডবাণীজিকে অনেক শুভেচ্ছা। উনি ভারতের উন্নয়ন ও বিজেপিকে জনতার দল হিসেবে তুলে ধরতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন। উনি লক্ষ লক্ষ বিজেপি কর্মী ও দেশবাসীর কাছে এক জীবন্ত অনুপ্রেরণা। ওনার দীর্ঘায়ু ও ভাল স্বাস্থ্যের প্রার্থনা করি।”

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রসঙ্গত ১৯২৭ সালের ৮ ই নভেম্বর অবিভক্ত ভারতের করাচিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী। এরপর ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতা লাভের পর করাচি ছেড়ে ভারতে চলে এসেছিলেন তাঁরা। তিনি ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর সহকর্মী। বিজেপির একেবারে জন্ম লগ্ন থেকেই প্রত্যক্ষভাবে দলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনি। অটল বিহারি বাজপেয়ির সঙ্গে মিলিত হয়ে বিজেপিকে ভারতের রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য স্থানে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। বিজেপিকে সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে তার ভূমিকা বিরাট।

প্রসঙ্গত বিজেপি দলের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের জন্য সভাপতির ভূমিকায় অবতীর্ণ লালকৃষ্ণ আডবাণী। তাঁর সভাপতি থাকাকালীন বিজেপি নিজের সংগঠনকে দ্রুত শক্তিশালী করে নিতে পেরেছিল। তাঁর রথ যাত্রার একটা বিরাট প্রভাব পড়েছিল দেশজুড়ে। বাবরি মসজিদ ভাঙার সময়ে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন তিনি। অভিযোগ উঠেছিল বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার ঘটনায় উস্কানি দিয়েছিলেন তিনি কর সেবকদের। মামলায় জড়িয়ে যান তিনি। দীর্ঘসময় ধরে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা চলে, সম্প্রতি তিনি সেই মামলায় নির্দোষ বলে প্রমাণিত হয়েছেন। বিজেপি দলের কাছে এক বিরাট শ্রদ্ধার আসন রয়েছে তাঁর।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!