এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > আগামী বছরেও কি হবে না মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক? নয়া ভাবনায় জল্পনা!

আগামী বছরেও কি হবে না মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক? নয়া ভাবনায় জল্পনা!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –   2020 সাল থেকেই মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। যার প্রধান কারণ ছিল করোনা ভাইরাস‌। তবে 2020 সালে মাধ্যমিক সুসম্পন্নভাবে অনুষ্ঠিত হলেও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার বেশ কিছু বিষয় গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। যার ফলে পরবর্তীতে সেই সমস্ত বিষয়ের ওপর নম্বর বসিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এদিকে করোনা ভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ের পর দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার কারণে এবার শুধু উচ্চমাধ্যমিক নয়, সাথে সাথে বাতিল করে দেওয়া হয়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষাও।

যার জেরে একাংশ খুশি হলেও, অনেকের মধ্যে তৈরি হয়েছে হতাশা। জীবনের প্রথম দুই বড় পরীক্ষা দেওয়া থেকে বঞ্চিত হলেন ছাত্রছাত্রীরা। অনেক প্রাক্তনীরাও এই ব্যাপারে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন। শত কষ্ট হলেও পরীক্ষা নেওয়ার অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন বলে দাবি করছেন তারা। আর এই পরিস্থিতিতে আগামী বছরেও কি হবে না মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা? নয়া আশঙ্কাকে মাথায় রেখে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ভাবনাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে জল্পনা।

2020 সাল থেকেই মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। যার প্রধান কারণ ছিল করোনা ভাইরাস‌। তবে 2020 সালে মাধ্যমিক সুসম্পন্নভাবে অনুষ্ঠিত হলেও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার বেশ কিছু বিষয় গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। যার ফলে পরবর্তীতে সেই সমস্ত বিষয়ের ওপর নম্বর বসিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এদিকে করোনা ভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ের পর দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার কারণে এবার শুধু উচ্চমাধ্যমিক নয়, সাথে সাথে বাতিল করে দেওয়া হয়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষাও।

যার জেরে একাংশ খুশি হলেও, অনেকের মধ্যে তৈরি হয়েছে হতাশা। জীবনের প্রথম দুই বড় পরীক্ষা দেওয়া থেকে বঞ্চিত হলেন ছাত্রছাত্রীরা। অনেক প্রাক্তনীরাও এই ব্যাপারে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন। শত কষ্ট হলেও পরীক্ষা নেওয়ার অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন বলে দাবি করছেন তারা। আর এই পরিস্থিতিতে আগামী বছরেও কি হবে না মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা? নয়া আশঙ্কাকে মাথায় রেখে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ভাবনাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে জল্পনা।

বস্তুত, করোনা ভাইরাস প্রবেশ করার পর সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বিদ্যালয় থেকে শুরু করে মহাবিদ্যালয়। তবে প্রথম ঢেউ বিলীন হয়ে যাবার সাথে সাথে সেই বিদ্যালয় খুলতে শুরু করেছিল ধীরে ধীরে সচল হয়েছিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু তার মাঝেই আবার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ে। তড়িঘড়ি বন্ধ করে দেওয়া হয় বিদ্যালয়। আর এবার পরীক্ষার ব্যাপারে বহু জল্পনা থাকা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল করে দিয়েছে সরকার। তবে এভাবেই যদি চলতে থাকে, তাহলে ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, এখন এটাই বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

অনেকে বলছেন, দ্বিতীয় ঢেউ করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন এর মধ্যে দিয়ে তা ধীরে ধীরে বিলীন করে দেওয়া সম্ভব হবে। কিন্তু ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তা রয়েছে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। তবে এবার যেভাবে পরীক্ষা বাতিল করা হল, ভবিষ্যতে যাতে তা না হয়, তার জন্য এখন থেকেই দাবি জানাতে শুরু করেছেন বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা। যার জেরে আশঙ্কা করা হচ্ছে, তাহলে কি আগামী বছরেও বাদ থাকতে চলেছে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক?

একাংশ বলছেন, করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে। আর যদি তা হয়, তাহলে আগামী বছরেও পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হবে না। যদিও বা সবটাই সরকারের ওপর নির্ভর করছে। কেননা দ্রুত ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ করা গেলে ধীরে-ধীরে সচল হতে শুরু করবে গোটা দেশ এবং রাজ্য। আর তখন স্বাবলীলভাবেই আবার সবকিছু আগের মত পরিস্থিতি নেবে বলে আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শিক্ষক-শিক্ষিকারা অবশ্য নিজেদের মত করে চিন্তা-ভাবনা করতে শুরু করেছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, ভবিষ্যতে এই পরীক্ষা বাতিল হলে কিভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের নম্বর দেওয়া হবে, এখন তা নিয়ে নানা প্রস্তাব দিতে শুরু করেছেন বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা। একাংশের দাবি, ছাত্র-ছাত্রীদের সুরক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে অ্যাক্টিভিটি টাস্কের সঙ্গে নম্বর দিয়ে মূল্যায়নের ব্যবস্থা রাখা উচিত। একাংশ বলছেন, এবার পরীক্ষা বাতিল হওয়ার পেছনে সাধারন মানুষের মতামত রয়েছে। কিন্তু পরীক্ষা না হওয়ার ফলে অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। কিভাবে তাদের নম্বর দেওয়া হবে এবং তারা সঠিক নম্বর পাবেন কিনা, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন।

তবে ভবিষ্যতে আবার করোনা ভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়লে যাতে এই পরীক্ষা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত হলে ছাত্রছাত্রীরা কোনো রকম সমস্যায় না পড়েন, তার জন্য এখন থেকেই কিভাবে মূল্যায়ন করা সম্ভব, তার জন্য প্রস্তাব দিতে শুরু করেছেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। যদিও বা এই বছরে করোনা ভাইরাসের কারণে পরীক্ষা নেওয়া হলেও, ভবিষ্যতে আর এই রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না ছাত্র-ছাত্রীদের বলেই আশাবাদী বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

তবে অনেকে আবার বলছেন, পরীক্ষা হবে কি হবে না, সেটা আর ভবিষ্যতের ব্যাপার‌। কিন্তু এই বছরের মত মূল্যায়ন পর্ব ঠিক করে নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের স্কুলমুখী করতে ধীরে ধীরে বিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়া উচিত। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় সেদিকেই নজর থাকবে সকলের ‌

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!