BIG BREAKING – অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণা শুরু – জানুন বিস্তারিত জাতীয় রাজ্য November 9, 2019 রায়দান হচ্ছে সর্বসম্মত ভিত্তিতে। ৫ জন বিচারপতিই রায়ের ব্যাপারে সহমত হয়েছেন। সমগ্র রায় পড়তে আধ ঘন্টা লাগবে। নির্মোহী আখরার আবেদন খারিজ হয়ে গেল। নির্মোহী আখরা দাবি করেছিল অযোধ্যাতে ‘সেবা’ করতে চায় তারা। রামলালার দাবি মেনে নিল সুপ্রিম কোর্ট। এএসআই এখানে খনন করে যে সব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস পেয়েছে তাকে মামলার দলিল মানা হবে। সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের দাবি খারিজ। খনন করে যা পাওয়া গেছে, তা ‘ইসলামিক’ নয়। খনন করে দ্বাদশ শতকের মন্দিরের নমুনা পাওয়া গেছে – মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্ট। বিতর্কিত জমিতে মন্দিরের নমুনা পাওয়া গেছে। তবে মন্দির ভেঙে মসজিদ হয়েছে – প্রমাণিত নয়। হিন্দুপক্ষের দাবি ছিল – মসজিদের জায়গাতেই রামের জন্ম নিয়ে কেউ বিরোধিতা করে নি। অযোধ্যাতে রামের পূজা হিন্দুরা করে এসেছে – হিন্দুদের আবেগ স্বাভাবিক ঘটনা। বিভিন্ন ঐতিহাসিক গ্রন্থের যে উল্লেখ শুনানিতে হয়েছিল – তার মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্ট। বাল্মীকির রামায়ন এই মামলায় গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসাবে স্বীকৃত। জমি কার নামে তা শুধুমাত্র ‘আস্থার’ উপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়। জমি কার নামে – তা নিয়ে সিদ্ধান্ত ঘোষণা এবার হবে। বিভিন্ন পক্ষের দলিল ও আবেদন নিয়ে রায় পড়া শেষ। খননের ফলে মেলা হিন্দু নিশানের জন্যই শুধু হিন্দুদের দাবি মানা যায় না। ১৮৫৭ সালের আগে মুসলিমদের এখানে নামাজ পড়ার কোনো প্রমান নেই। হিন্দুদের অধিকার ব্রিটিশ সরকার প্রতিষ্ঠা দিয়েছিল। মুসলিমদের নামাজ বন্ধের কোনো প্রমান নেই। ব্রিটিশ সরকার রেলিং দিয়ে হিন্দু-মুসলিমদের জন্য আলাদা জমি করে দিয়েছিল। ১৮৫৬ সালের আগে বিতর্কিত জমির ভেতরে পূজা করত – প্রমাণিত। হিন্দুদের ‘আটকে’ দেওয়াতেই বাইরে পূজা করতে বাধ্য হয় হিন্দুরা। মূল গম্বুজের নীচে গর্ভগৃহ আছে। ১৯৩৪ এর দাঙ্গার পর মুসলিমদের বিতর্কিত জমিতে একাধিপত্য প্রমাণিত নয়। পঞ্চদশ শতাব্দীর পর্যটকদের লেখা এখানে মান্যতা পেল – তাঁদের লেখায় বিতর্কিত জমিতে পূজার প্রমান। ১৯৯২ সালের মসজিদ ভাঙার কথা স্বীকৃত। খালি জমিতে মসজিদ তৈরির কোনো প্রমান পাওয়া যায় নি। এখানে নামাজ পড়ার পাশাপাশি, পূজার প্রমান পাওয়া গেছে। সংবিধানের স্বীকৃতি এখানে বড় জায়গা নিতে চলেছে। এখানে হিন্দুদের শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে পূজা করার কথা প্রমাণিত। মুসলিমরা ১৮৫৬ সালের আগে নামাজ পড়ার কথা প্রমান করতে পারে নি। মূল রায় এবার ঘোষণা হবে। হাইকোর্ট মূল জমিকে তিন পক্ষ মানলেও, সুপ্রিম কোর্ট একে দুই পক্ষ বলে মানল। দুজনের বিবাদের উপরেই রায়দান হবে। নির্মোহী আখরা কে পার্টি মানা হল না। এখানে দুই মূল প্রতিপক্ষ এখন – রামলালা ও সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে বিকল্প জমি দিতে হবে। এর জন্য কেন্দ্র সরকারকে ৩ মাসের মধ্যে ট্রাস্ট বানাতে হবে। কেন্দ্র সরকারকে ৩ মাসের মধ্যে মন্দির তৈরির নিয়ম বানাতে হবে। বিতর্কিত জমি রামলালার। সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে বিতর্কিত ৫ একর বিকল্প জমি দিতে হবে। বিস্তারিত আসছে – রিফ্রেশ করতে থাকুন…………………………… আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - আপনার মতামত জানান -