এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > অনুপ্রবেশকারী তাড়াতে চাওয়া অমিত শাহই আসলে ‘অনুপ্রবেশকারী’? জল্পনা বাড়ালেন মন্ত্রী

অনুপ্রবেশকারী তাড়াতে চাওয়া অমিত শাহই আসলে ‘অনুপ্রবেশকারী’? জল্পনা বাড়ালেন মন্ত্রী


শনিবার রমারঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের সপ্তম স্মারক বক্তৃতা দিতে বীরভূমের সিউড়ি গেলেন রাজ্যের তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। এদিনের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকেই গেরুয়া শিবিরের জাতীয় সভাপতিকে কটাক্ষ করলেন রাজ্যের মন্ত্রী। তিনি বললেন, ভারতের দ্রাবিড় সংস্কৃতির দৃষ্টিকোণ থেকে যদি বিচার করা হয় তাহলে অমিত শাহ নিজেই অনুপ্রবেশকারী হিসাবে চিহ্নিত হবেন।

এরপরে  বাংলা নাটকের গতি প্রকৃতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি বঙ্গবাসীর ‘অস্মিতা’র কথা উল্লেখ করলেন। এই প্রসঙ্গেই এদিন কলকাতায় বিজেপির জনসভায় বাঙালিদের ওপরে আরোপিত হিন্দিবাসীদের সংস্কৃতির কথা উত্থাপন করলেন তিনি। বিজেপি দলের জাতীয় সভাপতি অমিত শাহের উদ্দেশ্যে প্রকাশ্যেই নিজের ভাষা এবং সংস্কৃতির প্রতি আবেগতাড়িত হয়ে রাজ্যের মন্ত্রী বললেন,  অমিত শাহ কলকাতা এসে ভাষণ দিলেন। তিনি একটা বাংলা শব্দও উচ্চারণ করলেন না এমনকি একবারো তা বলার কোনো চেষ্টাও লক্ষ্য করা যায়নি তাঁর মধ্যে। এরপরে অসমে জাতীয় নাগরিক পঞ্জীকরণ বিতর্কে ঘি ঢেলে দিয়ে সওয়াল করলেন বিজেপি দল যে লড়াই টা জাতীয় নাগরিক পঞ্জীকরণ ইস্যুতে অসমে করছেন সেটা কেন গুজরাট থেকে শুরু করা হয়নি ? কেনইবা তা কাশ্মীরে করা হয় না ?

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

একইসাথে গুজরাটে এই এনসিআর প্রচলন করা হলে অমিত শাহ-সহ অনেকেই অনুপ্রবেশকারী প্রমান হবেন বলেও দাবি করলেন ব্রাত্য বসু। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অসম রাজ্যের ঘটনায় আন্দোলনে অংশ গ্রহণের ঘটনায় বিজেপি দল যথেষ্ট বেকায়েদায় পড়েছে বলেও তিনি মনে করেন। তাঁর মতে মানবিকতা ও সহমর্মিতার সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অসমের নাগরিকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন তাই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর পাশেও সমগ্র রাজ্যবাসীর থাকা উচিত বলে ব্রাত্য বসু দাবি করলেন।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!