এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > দ্বন্দ্ব মিটিয়ে একের পর এক রাজ্যে জোট ফর্মুলা ঠিক করে ফেলছেন অমিত শাহ, ক্রমশ কি ভেঙে যাচ্ছে ফেডারেল ফ্রন্টের স্বপ্ন?

দ্বন্দ্ব মিটিয়ে একের পর এক রাজ্যে জোট ফর্মুলা ঠিক করে ফেলছেন অমিত শাহ, ক্রমশ কি ভেঙে যাচ্ছে ফেডারেল ফ্রন্টের স্বপ্ন?


আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে 2014 সালের মতো ফের আরও একবার 2019 সালে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জিতে কেন্দ্রের মসনদ দখল করতে মরিয়া বিজেপির মোদী-শাহ জুটি। কিন্তু এবারের লোকসভা নির্বাচনের আগে সেই বিজেপিকে ঠেকাতে ইতিমধ্যেই দেশের সমস্ত বিজেপি বিরোধী দলগুলোকে নিয়ে তৈরি হয়েছে বিরোধী মহাজোট।

আর বিভিন্ন সময়ে বিরোধী মহাজোটের নেতা-নেত্রীরা সেই বিজেপির শরিকদের ভাঙিয়ে এনে লোকসভা নির্বাচনের আগে যখন বিজেপি বিরোধী সংগঠনকে মজবুত করতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন, ঠিক তখনই বিভিন্ন রাজ্যে নিজেদের একদা শরিক হিসেবে থাকা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মান ভাঙানোর জন্য অবশেষে আসরে নেমে পড়লেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কেননা এবারের লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ইস্যু তুলে ধরে বিরোধীরা যতই নিজেদের ভোট বাড়ার আশা করুক না কেন, শরিকদেরকে পাশে পেলে বিজেপি ভোটব্যাঙ্ক যে শক্তিশালী হবে সেই ব্যাপারে একপ্রকার নিশ্চিত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।‌

অন্যদিকে যে সমস্ত শরিক দলগুলি বিজেপি থেকে সরে গিয়েছে, অমিত শাহ ময়দানে নামলে সেই সমস্ত একদা বিজেপির শরিক দলের নেতারা ফের গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে জোট বেঁধে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে লড়তে পারে বলেও মনে করছেন অনেকে। আর সেক্ষেত্রে বেজায় চাপে পড়বে সেই বিজেপি বিরোধী মহাজোট। যার কারন হিসেবে অনেকেই বলছেন যে, বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ থাকা নেতা-নেত্রীদের নিয়ে ও আঞ্চলিক দলগুলোকে নিয়ে ইতিমধ্যেই বিজেপি বিরোধী মহাজোট তৈরি করেছে বিরোধী দলগুলো।

সেক্ষেত্রে বিজেপি যদি মাঠে নেমে তাদের পুরনো শরিকদের ঘরে ফিরিয়ে আনে তাহলে অনেকটাই ধাক্কা খাবে সেই বিরোধী মহাজোট। এমনকি শেষ পর্যন্ত বিরোধী মহাজোট থেকে সেই বিজেপির শরিকরা সরে গেলে আদৌ কতটা সেখানে অন্যান্য দলগুলো থাকবে তা নিয়েও ইতিমধ্যেই উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। তবে রাজনীতির অংক বেজায় কঠিন। কখন কী হবে তা নিশ্চিত করে বলতে পারেন না কেউই। তাই শেষ পর্যন্ত শেষ হাসি কে হাসবে তা দেখবার জন্য অপেক্ষা করতেই হবে আগামী লোকসভা নির্বাচনের ভোটবাক্স খোলা পর্যন্ত।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!