এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > কংগ্রেস > মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এবার তুমুল বাকযুদ্ধে জড়ালেন অমিত শাহ, জেনে নিন

মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এবার তুমুল বাকযুদ্ধে জড়ালেন অমিত শাহ, জেনে নিন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্টমধ্যপ্রদেশের ঘটনাই কি ঘটতে চলেছে রাজস্থানে? সাম্প্রতিককালে এই রকম জল্পনা রীতিমত চাঞ্চল্য তৈরি করেছিল জাতীয় রাজনীতিতে। মধ্যপ্রদেশের যেমন কংগ্রেসের জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া একাধিক বিধায়ক নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে সেখানে কংগ্রেসকে চাপে ফেলে দিয়েছিলেন, ঠিক সেরকমই রাজস্থানের উপ মুখ্যমন্ত্রী শচীন পাইলট ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিতে পারেন বলে মনে করেছিলেন অনেকে।

যার ফলে বিজেপির বিরুদ্ধে বিধায়ক কেনাবেচার অভিযোগ তুলে সরব হয়েছিল কংগ্রেস। টাকা দেখিয়ে বিজেপি বিধায়কদের কিনতে চাইছে বলে অভিযোগ করেছিলেন রাজস্থানের কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। এদিকে এই ঘটনার পরেই কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে পড়ে ভারতীয় জনতা পার্টি। যখন কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বিজেপির বিরুদ্ধে ঘোড়া কেনাবেচার অভিযোগ করা হচ্ছে, তখন বিজেপির তরফ থেকে এই ব্যাপারে কী প্রতিক্রিয়া আসে, তার দিকে নজর ছিল সমগ্র রাজনৈতিক মহলের।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অবশেষে অভিযোগকে সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করল ভারতীয় জনতা পার্টি। সূত্রের খবর, এদিন এই প্রসঙ্গে কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে রাজস্থান বিজেপি নেতা ওম মাথুর বলেন, “বিজেপিকে দোষ দেওয়া সাজে না কংগ্রেসের। ওদের আগে বলুন, নিজের ঘর সামলাতে। 2018 সালের নির্বাচন হওয়ার পর থেকেই ডামাডোল নিত্যদিনের সঙ্গী হয়েছে এই সরকারের। জন্মলগ্ন থেকেই তারা সঙ্কটজনক অবস্থায় ছিল। সেটা এখন প্রকট হয়ে গিয়েছে। গেস্ট বনাম পাইলট শিবিরের অন্তর্দ্বন্দ্বেই এই পরিস্থিতি। গেহলটের সঙ্গে পাইলট এবং তার অনুগামীদের সম্পর্ক কোনোদিনই ভালো ছিল না।”

অর্থাৎ কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে বিজেপির বিরুদ্ধে টাকা দিয়ে বিধায়ক কেনার অভিযোগ করা হলেও, তা সম্পূর্ণরূপে নস্যাৎ করে দিল গেরুয়া শিবির। তাদের পাল্টা দাবি, সরকারের দুই পক্ষের গন্ডগোলে কংগ্রেসের ভাঙ্গন ধরতে বসেছে। আর তাই এখন বিজেপির ঘাড়ে দোষ দিচ্ছে কংগ্রেস। তাহলে কি সত্যি সত্যি কংগ্রেসের অশোক গেহলট বনাম শচীন পাইলটের মধ্যকার দ্বন্দ্বের জেরেই তাদের মধ্যে এই অন্তর্দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে?

আর তার কারণেই শচীন পাইলট বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে জল্পনা ছড়িয়ে পড়েছে? নাকি কংগ্রেস বিজেপির বিরুদ্ধে যে টাকা দিয়ে বিধায়ক কেনার অভিযোগ তুলছে, তা সত্যি! এখন সেই রহস্য উন্মোচন করতেই ব্যস্ত রাজনৈতিক মহল।

আপনার মতামত জানান -

ট্যাগড
Top
error: Content is protected !!