এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > অনুব্রত-গড়ে অমিত শাহের সভা – মঞ্চের জন্য জমিই দিতে রাজি নয় তৃণমূল পরিচালিত বিভিন্ন প্রশাসন

অনুব্রত-গড়ে অমিত শাহের সভা – মঞ্চের জন্য জমিই দিতে রাজি নয় তৃণমূল পরিচালিত বিভিন্ন প্রশাসন


রথযাত্রা নিয়ে বড়সড় ধাক্কা খাবার পর এর সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের সভা করে ঘুরে দাঁড়াতে চেয়েছিলো গেরুয়া শিবির। কিন্তু সেখানেও বাদ সাধছে তৃণমূল শিবির। অভিযোগ পুরসভা, পুলিশ এবং সেচ বিভাগ মাঠ দিচ্ছে না. যে কারণে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের সভার জন্য মাঠ খুঁজতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে বীরভূম জেলা বিজেপিকে।

তবে দমে যায়নি যে জেলা বিজেপি তা এদিন স্পষ্ট করে দিয়ে জেলা বিজেপি-র জেলা সভাপতি রামকৃষ্ণ রায় জানান যে, সিউড়ি শহরের প্রান্তে জেলাশাসকের বাংলোর কাছে একটি কৃষিজমিতেই অমিতের সভা হবে।

প্রসঙ্গত, ২১ তারিখে সিউড়িতে ‘গণতন্ত্র বাঁচাও সভা’করার কথা ছিল অমিত শাহের। কিন্তু সোয়াইন ফ্লু-য়ে আক্রান্ত হয়ে দিল্লির এইমস-এ ভর্তি হবে দরুন তা বাতিল হয়ে যায়। পরবর্তীকালে সেই সময়সূচির পরিবর্তন হয়ে ২১ তারিখের পরিবর্তে সিউড়ি আসছেন ২৩ জানুয়ারি সভা হতে চলেছে বিজেপির।

 

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কিন্তু সেখানেই বিপাকে পড়েছে গেরুয়া শিবির। কেননা তাদের অভিযোগ প্রথমে সভার জন্য সিউড়ির সেচ কলোনির মাঠের কথা বলা হলেও সেচ দফতর জানিয়ে দেয়, কোনও রকম রাজনৈতিক কর্মসূচি সেখানে পালিত হয় না। ফলে ম্যাথ দেওয়া সম্ভব নয়। এর পর সভার জন্য জেলা স্কুলের মাঠ চেয়েছিল বিজেপি নেতৃ্ত্ব। কিন্তু মাঠের আধিকারিকের দাবি, যেহেতু মাঠটি এখন পুরসভা দেখভাল করে, তাই আবেদন জানাতে হবে সেখানেই।

বিজেপির তরফ থেকে আবেদন জানানোও হয় সেখানে কিন্তু অন্য কর্মসূচি রয়েছে জানিয়ে মাঠ দেওয়ায় আপত্তি করেছে তৃণমূল পরিচালিত সিউড়ি পুরসভা। আর এর পরে পুলিশ লাইনের উল্টো দিকের প্যারেড গ্রাউন্ডকেই অমিত শাহের সভা করার স্থান হিসাবে ঠিক করা হয় । কিন্তু সেখানেও ম্যাথ দিতে অরাজি কতৃপক্ষ। কারণ সামনেই প্রজাতন্ত্র দিবস আর সেখানেই কুচকাওয়াজ আছে তাই মাঠ দিতে রাজি নয় জেলা পুলিশ।

এর সব নিয়েই রামকৃষ্ণবাবু জানান যে, ‘‘সিউড়িতে সভা করতে অগত্যা ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক ঘেঁষা জেলাশাসকের বাংলোর কাছে কৃষিজমিই বাছতে হয়েছে। যা আমাদের দলের নেতা-কর্মীদের মালিকানায় রয়েছে। এখন প্রয়োজন প্রশাসনিক অনুমতি।’’ আপাতত সেই অনুমতির অপেক্ষায় জেলা বিজেপি-র নেতারা। এখন কি হবে সে নিয়েও দ্বন্দে বিজেপি বাহিনী।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!