এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > বড়সড় হতাশার খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য – এবার সরকারি এই চাকরির নিয়োগেও স্থগিতাদেশ

বড়সড় হতাশার খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য – এবার সরকারি এই চাকরির নিয়োগেও স্থগিতাদেশ

বাংলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন প্রকাশ্য মঞ্চ থেকে ঘোষণা করছেন যে ইতিমধ্যেই তিনি রাজ্যে ৮১ লক্ষ কর্মসংস্থান করে ফেলেছেন এবং খুব শীঘ্রই আরও ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন – তখন একের পর এক সরকারি পদে নিয়োগ নিয়ে আইনি জটিলতায় ক্রমশ হতাশা বাড়ছে রাজ্যের লক্ষ লক্ষ বেকার যুবক-যুবতীর মনে। আর এবার আদালতের বিনা অনুমতিতে কোনো ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট নিয়োগ করা যাবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়।

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না – তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

সূত্রের খবর, এই কেসের মামলাকারী তুলসী সাঁতরা এসএসসির তৃতীয় টেস্টে অংশ নিয়েছিলেন। তিনি ২০১৬ সালে বাংলা মাধ্যমে মহিলা শ্রেনীতে গ্রূপ-ডি বা ল্যাব আটেনডেন্ট পদে প্রার্থী ছিলেন। আর বর্তমানে সেখানকারই নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। আর সেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রবল অস্বচ্ছতা রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। মামলা করার সময় তুলসী সাঁতরা জানিয়েছিলেন, তিনি ৪৬.৫% নম্বর পেয়েছেন। কিন্তু তথ্য জানার অধিকার আইনে আবেদন করা হলে সেখান থেকে জানানো হয় তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৩.৫%।

আর এইখানেই মামলাকারীর অভিযোগ, তাঁর এই নম্বর কমে যাওয়ার পেছনে অস্বচ্ছতা রয়েছে – আর তাও, এই নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। আর আদালত এই মামলাকারীর সব কথা শোনার পর – এসএসসি কমিশনের পক্ষ থেকে আদালতে জানানো হয়, ওয়েটিং লিষ্টের তিন নম্বর পর্যন্ত প্রার্থী নিয়োগ হয়েছে, আর কোনো শূন্যপদ নেই। কিন্তু পুজোর ছুটির পরে যদি এদের মধ্যে কেউ চাকরিতে যোগ দেন তবেই পদগুলিতে নিয়োগ করা হবে। কিন্তু, তা আর হল না – পুজোর আগেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ জারি করেন বিচারক। আগামী ১২ ই নভেম্বর ফের এই মামলার শুনানি হতে পারে বলে জানা গেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!