নাদিয়ার নোডাল অফিসার অর্ণব রায়ের অন্তর্ধান রহস্যে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য, কি হয়েছিল জানালেন নিজেই নদীয়া-২৪ পরগনা রাজ্য April 25, 2019 নদিয়ার EVM ও VVPAT-এর দায়িত্বে থাকা অর্ণব রায় গত ১৪ ই এপ্রিল জেলাশাসকের দপ্তরে কাজে যান। দুপুরে কৃষ্ণনগর BPCIT কলেজের উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন তারপর হটাৎ করে স্ত্রীকে ফোন করার পর তাড়াতাড়িতে ফোন কেটে দেন। তারপর আর তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।এরপর তাঁর পরিবার থানায় তাঁর নিখোঁজের ডাইরী করেন। কিন্তু এক সপ্তাহ কেটে যাবার পরেও কোনো খোঁজ মিলছিলো না। কিন্তু আজ সকালে হাওড়া থেকে তাঁকে উদ্ধার করে সিআইডি আধিকারিকরা। আর এরপরতানকে হাওড়া তাঁর শশুরবাড়িতে রাখা হয়। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - তাঁকে পাওয়া গেছে জেনে তাঁর বাবা তাঁকে ফোন করেন। আর তিনি রানের বাবাকে বলেন যে, “চিন্তা করো না বাবা, ভালো আছি, যা ফেস করার আমিই করব ।” এদিকে তাঁর বাবা হারাধন রায় জানান যে, “ছেলেকে পাওয়া গেছে এই খবরটা পাওয়ার পরই আমরা ছেলেকে ফোন করি । ও বলে চিন্তা করো না বাবা আমি ভালো আছি । যা ফেস করার করব ।” তিনি আরও বলেন, “ও ফিরে এসেছে এটাই স্বস্তির । ঠিক কী ঘটেছিল তা পরে জানব ।” এবার তাঁর অন্তর্ধান রহস্যে সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। তিনি এদিন স্বীকার করেছেন যে, কাজের চাপেই নাকি অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন আর তাই আর তাই গা ঢাকা দেন তিনি। এদিন তিনি দাবি করেন যে, “কাজের চাপে মানসিক অবসাদে ডুবে গিয়েছিলাম। ভোটের দায়িত্ব থেকে ছুটি চেয়েও পাইনি। তাই বাধ্য হয়েই গা ঢাকা দিয়েছিলাম। আজ ঠিক করেছিলাম বাড়ি ফিরব। স্ত্রীকেও এই নিয়ে জিজ্ঞাসা করেছি।” যদিও এই দাবি মানতে নারাজ পুলিশ। তারা এর পিছনে প্রণয়ঘটিত কোনো বিষয় দেখছেন। আর অন্যদিকে আত্মগোপনের আগে নিজের অফিসিয়াল কাগজপত্র ও চাবি সহকর্মীদের হাতে দিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁর এই অন্তর্ধানের পিছনে অন্য কিছু কারণ আছে এমনটাই মনে করছেন সংস্লিটমহল। সাথেই তাদের দাবি ভয়ে তিনি মুখ খুলেছেন না। এদিকে এই নিয়ে রাজ্য সরকারের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন। আপনার মতামত জানান -