এখন পড়ছেন
হোম > আন্তর্জাতিক > অসংখ্য জঙ্গী ঘাঁটি গেড়েছে পশ্চিমবঙ্গ ও প্রতিবেশী রাজ্যগুলিতে, চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট গোয়েন্দাদের

অসংখ্য জঙ্গী ঘাঁটি গেড়েছে পশ্চিমবঙ্গ ও প্রতিবেশী রাজ্যগুলিতে, চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট গোয়েন্দাদের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত রবিবার কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স এর হাতে ধরা পড়েছে ৩ জেএমবি জঙ্গি। যারা হলো রবিউল ইসলাম, মিকাইল খান ও নাজিউর রহমান। তাদের জেরা করে এক বিস্ফোরক তথ্য এসেছে গোয়েন্দাদের হাতে। যেখানে জানা গেছে, এই তিনজন কিছুই নয় দেশে অন্তত ঘাঁটি গেড়ে রয়েছে ৪০ জন জেএমবি জঙ্গি। শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই ২০ থেকে ২৫ জন জঙ্গি ঘাঁটি গেড়ে রয়েছে বলে, গোয়েন্দাদের আশঙ্কা। বড়সড় নাশকতার উদ্দেশ্য নিয়েই এদেশে এসেছে এই জঙ্গিরা। স্বাধীনতা দিবসের আগেই কোন বড়োসড়ো নাশকতার পরিকল্পনা ছিল। পুলিশের তৎপরতায় ধরা পড়েছে জঙ্গিরা।

গোয়েন্দাদের দাবি, পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও আসাম,বিহারের মত রাজ্যেও আস্তানা গেড়েছে অন্ততপক্ষে ৪০ জন জেএমবি জঙ্গি। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ৪০ জন জেএমবি জঙ্গির জামিন হয়েছে। বাংলাদেশে পুলিশের তৎপরতা বৃদ্ধির কারণে সেখানে থেকে নাশকতা চালানো কঠিন হয়ে পড়ছে। এ কারণেই ভারতের দিকে পা বাড়াতে শুরু করেছে বেশ কিছু জঙ্গি। ইতিপূর্বে মালদহ, মুর্শিদাবাদের মত জেলা থেকে জেএমবি জঙ্গির সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। এবার খোঁজ পাওয়া গেল কলকাতা থেকে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কলকাতা ও শহরতলির বিভিন্ন এলাকায় আরো কিছু জঙ্গি গোপন আস্তানা গেড়েছে বলে আশঙ্কা গোয়েন্দাদের। ফলওয়ালা, মশারি ওয়ালা, ছাতাওয়ালা সেজে এই তিন জেএমবি জঙ্গি দীর্ঘসময় ধরে কলকাতায় বসবাস করেছে। হরিদেবপুর অঞ্চলে বাড়ি ভাড়া নিয়ে ছিল তাদের বসবাস। তাদের জেরা করে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে, কলকাতা ও শহরতলীর বেশকিছু যুবক-যুবতীদের জিহাদি ট্রেনিং দেবার কাজ শুরু করেছিল এই জঙ্গিরা। বেশকিছু যুবতীকেও বোমা তৈরি করার প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছিল।

জানা গেছে, এক বৃদ্ধ ভোটারের এপিক কার্ড এর ফটোকপি নিয়ে জাল ভোটার কার্ড তৈরি করেছিল নাজিউর রহমান। যে কাজে তাকে সাহায্য করেছিল সেলিম ও শাকিল নামের দুই সন্দেহভাজন। যারা এখনো বেপাত্তা। এই জঙ্গিদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে এবার মাঠে নেমেছে এনআইএ। কলকাতা পুলিশের সঙ্গে এনআইএর আধিকারিকেরা যোগাযোগ করেছেন।
ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এনআইএর আধিকারিকেরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!