এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > আসামে গিয়ে পুলিশের ‘মার’ খেলেন তৃণমূল মন্ত্রী-সাংসদ-বিধায়করা?

আসামে গিয়ে পুলিশের ‘মার’ খেলেন তৃণমূল মন্ত্রী-সাংসদ-বিধায়করা?


আসামের জাতীয় নাগরিকপঞ্জী নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে। আর এই ব্যাপারে সবথেকে বেশি সুর চড়িয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একদিকে তিনি নিজে যখন দিল্লিতে গিয়ে একের পর এক তীব্র আক্রমনের ঢেউ তুলছেন নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহদের বিরুদ্ধে, অন্যদিকে তখন তাঁরই নির্দেশে তাঁর একঝাঁক অনুগত সৈনিকের প্রতিনিধিদল গিয়ে পৌঁছল আসামে।

বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আজ দুপুর দুটো নাগাদ আসামের শিলচর বিমানবন্দরে পৌঁছান মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, রত্না দে নাগ, নাদিমুল হক ও অর্পিতা ঘোষ এবং বিধায়ক মহুয়া মৈত্র। আসাম সরকারের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল যে শিলচরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। এই অবস্থাতেও তৃণমূলের প্রতিনিধিদল সেখানে পৌঁছাতেই নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় পুরো বিমানবন্দর।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

তৃণমূলের প্রতিনিধিদল সেখানে পৌঁছাতেই স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, কিছুতেই তাঁদের বিমানবন্দর থেকে বেরোতে দেওয়া হবে না। এমনকি এক সরকারি আধিকারিক স্পষ্ট জানিয়ে দেন ফিরতি বিমানে তাঁদের কলকাতা ফেরত পাঠানো হবে। কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে অভিযোগ, কোনও কাগজপত্র দেখাতে পারেনি পুলিশ।

তৃণমূলের তরফে আরও অভিযোগ কোন বৈধ কাগজপত্র ছাড়ায় জোর করে তাঁদের বিমানবন্দরে আটক করে রাখা হয়েছে। কিন্তু তৃণমূলের প্রতিনিধি দলও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, বিমানবন্দর থেকে বেরোতে দেওয়া না-হলে প্রয়োজনে সারারাত সেখানেই তাঁরা অবস্থান করবেন। এর ফলে তীব্র ধস্তাধস্তি হয়েছে প্রতিনিধিদলের সাথে পুলিশের, এমনকি তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের মারও খেতে হয়েছে বলে কোনো কোনো সংবাদমাধ্যমের তরফে দাবি করা হচ্ছে। কিন্তু এখনো এই ‘মার’ খাওয়ার ব্যাপারে কোনো সরকরি প্রতিক্রিয়া কোথাও পাওয়া যায় নি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!