একে জালনোট তার ওপরে অস্ত্রভাণ্ডার – বাংলা সীমান্তে জঙ্গীযোগে নিয়ে চিন্তা বাড়ছে প্রশাসনের জাতীয় রাজ্য October 29, 2018 লোকসভা ভোট যতই এগিয়ে আসছে ততই যেন আশঙ্কা বাড়ছে রাজ্যের সীমান্ত লাগোয়া অঞ্চলগুলিতে।সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ কর্তৃক এক রিপোর্টে দেখা গেছে যে জালনোট বিক্রির টাকাতেই আগ্নেয়াস্ত্র কিনে বাংলা সহ উত্তর পূর্ব ভারতের সীমান্ত লাগোয়া বিভিন্ন রাজ্য দিয়ে এই অস্ত্র কেনাবেচা চলছে। আর যেখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন জেহাদী গোষ্ঠীও। আর তাই এই জালনোটের কারবার বন্ধ করার উদ্দেশ্যে নোডাল অফিসারদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, 500 এবং 1000 টাকার নোট বাতিল হয়ে দুই হাজার টাকার নোট চালু হওয়ার পরে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের সক্রিয় জালনোটের কারবারিরা কিছুদিন তাদের ব্যবসা বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়। তবে ফের এই নকল নোট তৈরির রাস্তায় হাঁটলে তা সহজেই ধরা পড়ে যাচ্ছিল।জানা গেছে, সম্প্রতি দুই হাজার টাকার নোটের সমস্ত সিকিউরিটি ফিচার্সই নকল ধরে ফেলেছে সেই জালনোট কারবারীরা। কিন্তু ঠিক এই কারবারকে নিয়ন্ত্রণ করছে কারা? জানা গেছে, বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ছাপানো হচ্ছে নকল নোট। আর তার বেশিরভাগটাই আসছে রাজ্যের উত্তরবঙ্গের মালদায়। সূত্রের খবর, এই জাল নোট দেওয়ার সময় বিপুল পরিমাণে টাকা দেওয়া হচ্ছে জঙ্গি সদস্যদের হাতে। আর এই টাকায় তারা বেশকিছু আগ্নেয়াস্ত্র কিনছে। যার জেরে উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকার কেউ আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আসার পথ হিসেবে ব্যবহার করছে জঙ্গিরা। আর তাই এহেন জঙ্গি উপদ্রব আটকাতে এবার আগেভাগেই কড়া পদক্ষেপ নিতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে জানা গেছে, যে সমস্ত রাজ্যে এই জাল নোটের বেশি রমরমা রয়েছে সেগুলিকে নিয়ে সম্প্রতি একটি বৈঠক করা হবে। শুধু দালাল নয়, ঘটনার মূল শেকড়ে গিয়ে পাণ্ডাদের গ্রেফতারে রাজ্যকে জোর দিতে বলবে কেন্দ্র। এমনকি যদি মূল পাণ্ডাদের পাওয়া না যায় তাহলে ভারতে থাকা তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দিচ্ছে দিল্লি। সব মিলিয়ে জাল নোট এবং অস্ত্র ভাণ্ডারে বাংলা সীমান্তের জঙ্গি যোগ নিয়ে প্রবল দুশ্চিন্তা প্রশাসনিক অন্দরে। আপনার মতামত জানান -