এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > অভিষেককে কাঠগড়ায় তুলতেই তৃণমূল নেত্রীর একের পর এক কটাক্ষের মুখে কল্যাণ, তুঙ্গে চর্চা

অভিষেককে কাঠগড়ায় তুলতেই তৃণমূল নেত্রীর একের পর এক কটাক্ষের মুখে কল্যাণ, তুঙ্গে চর্চা


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রবল কটাক্ষ করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রসঙ্গে তিনি জানান, দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের পদ হলো সর্বক্ষণের। সেই কারণে এই পদে বসার পর কারো কোনো ব্যক্তিগত মতামত আলাদা করে থাকে না। তিনি জানান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই হলেন নেতা, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শুধুমাত্র একজন পদাধিকারী। কখনোই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ত্রিপুরা, গোয়ায় মুখ্যমন্ত্রী করে দিলে তখন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নেতা হিসাবে মনে করবেন তিনি।

তাঁর এই বক্তব্যের পর কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে পাল্টা কটাক্ষ করলেন তৃণমূল সাংসদ অপরুপা পোদ্দার। তাকে সোজাসাপ্টা ভাষায় ঘরের শত্রু বিভীষণ বলে কটাক্ষ করলেন তিনি। তিনি জানালেন, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল দলের লোকসভার চিফ হুইপ। আর তিনি যার সম্পর্কে বলছেন, তিনি লোকসভার দুবারের সাংসদ ও দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। তাই চিপ হুইপ হিসেবে তার যদি কোন মন্তব্য থাকে, তাহলে তা দলের মধ্যেই তিনি বলতে পারতেন, দলের বাইরে নয়। তারা দলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শ নিয়ে চলেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তাই তাঁকে চিফ হুইপ পদ ত্যাগ করার পরামর্শ দিলেন তিনি। কারণ তিনি সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কথা বলেছেন। তিনি জানালেন, ২০২১ এ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেমন ১ পা নিয়ে মিটিং-মিছিল করেছিলেন, সেরকম সেকেন্ড কমান্ড হিসেবে তরুণ সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সারাবাংলা ছুটে বেরিয়েছিলেন। এই তরুণ সাংসদকে আক্রমণ করার অর্থই হলো তাদের মতো তরুণ নেতা নেত্রীদের আক্রমণ করা।

পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিকল্প একমাত্র তিনি নিজেই। কিন্তু ঘর শত্রু বিভীষণ যদি কেউ থেকে থাকে, তাহলে সেটা সমাজের কাছে লজ্জার বিষয়। তিনি জানালেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার বলেছেন যে, তিনি জেনারেশন তৈরি করে যাবেন। তৃণমূল সব সময়ের জন্য থাকবে। সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সিনিয়র নেতৃত্বের কাজ, এই ধরনের কথা বলে মনোবল ভেঙে দেয়া সিনিয়র নেতৃত্বের কাজ নয়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!