১৯ এ ফের রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন রাজ্যের এক প্রাক্তন মন্ত্রী সমেত বহু কলকাতা বিজেপি রাজনীতি রাজ্য December 11, 2020 আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে। আপনার মতামত জানান - প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বাংলার রাজ্য রাজনীতিতে এখন এ বলে আমায় দেখ ও বলে আমায় দেখ। কিন্তু সেখানে কার পাল্লা ভারী সেই বিচার করার চেষ্টা সমানে চালিয়ে যাচ্ছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। সেখানে সেই কবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলায় এসে ঘোষণা করেছিলেন যে তৃণমূলের অন্তত চল্লিশ জন বিধায়ক তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। তারপর কেটে গেছে বহুদিন। কিন্তু এরই মধ্যে জল্পনা বেড়েছে বই কমেনি। সেখানে ইতিমধ্যে শুভেন্দু অধিকারী থেকে শুরু করে পোস্টার ফ্লেক্স, একের পর এক নেতা মন্ত্রীর অসন্তোষ, দলবদল অনেক পরিবর্তন ঘটে গেছে তৃণমূলের অন্দরে। তাই এই বদল থামাতে এবার তৃণমূলও কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছে। অন্যদিকে ইতিমধ্যেই সেই খেলায় সেয়ানে সেয়ানে টক্কর দিচ্ছে রাজ্য বিজেপি। জানা গেছে, ইতিমধ্যেই পূর্ব বর্ধমানে অভিনব পোস্টার পড়েছে। সেখানে লেখা হয়েছে, পূর্ব বর্ধমানের তৃণমূল সাংসদকে শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে দেখতে চাই। আর এরই মধ্যে জল্পনা দ্বিগুণ করে চলতি মাসের ১৯ ও ২০ তারিখ দুদিনের জন্য রাজ্য সফরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের আগমনের বার্তা শোনা যাচ্ছে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয়েছে। আপনার মতামত জানান - এখানে তাঁর আগমনের কারণ হিসেবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা দুই ধরনের সম্ভাবনার কথা মনে করেছেন। যেহেতু এর আগে তাঁর সফরের সময় নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে অমিত শাহর হাত ধরে বিজেপিতে গিয়েছিলেন রাজারহাটের তৃণমূল বিধায়ক সব্যসাচী দত্ত, তাই এবার তাঁর আসার পিছনে দলের কোনো বড় নেতার দলবদলের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে দিল্লিতে বা কলকাতায় বড় সমাবেশ করে যোগদানে অমিত শাহর আপত্তি রয়েছে বলেই জানা গেছে। কারণ, কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী করোনা পরিস্থিতির কারণে কোথাও ২০০-র বেশি মানুষের জমায়েত করা যাবে না বলেই জানা যায়। ফলে এবার তাঁর আগমনে তাঁর হাত ধরে কারো বিজেপিতে যোগদান হলে তা কোনও সভাঘরেই হতে পারে বলেই মনে করছেন তাঁরা। এবার দ্বিতীয়ত, বৃহস্পতিবার বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা ও রাজ্য বিজেপির নেতারা যে ভাবে হামলার মুখে পড়েছিলেন, সেই পরিস্থিতিতে তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দিতেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসছেন বলেও মনে করছেন কেউ কেউ। অন্যদিকে, গত বুধবার জেলা পরিষদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন রতন ঘোষ। জানা গেছে, উত্তর চব্বিশ পরগনায় তৃণমূলের জন্মলগ্নের নেতাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন তিনি। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এছাড়া পার্থ ভৌমিক, সব্যসাচী দত্তর আগে জেলায় যুব তৃণমূল সভাপতি ছিলেন রতনবাবু। বনগাঁ মহকুমা অঞ্চলে তৃণমূলের নেতা হিসেবেই পরিচিত ছিলেন তিনি। অনেক রাজনৈতিকদের মতে, তৃণমূলের জেলা সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণেই দল ছেড়েছেন তিনি। অন্যদিকে উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের সদ্য পদত্যাগী কর্মাধ্যক্ষ রতন ঘোষ বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই একদিকে যেখানে গত ভোটে বনগাঁর হেরে গিয়েছিল তৃণমূল। রতন ঘোষরা চলে গেলে দল আরও দুর্বল হতে পারে বলেই মনে করছেন অনেকে। সেই সঙ্গে বনগাঁ তথা উত্তর চব্বিশ পরগনার আরও কিছু নেতার বিজপিতে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানা গেছে। একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল – # মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – # মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – # মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল – # দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল – # উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল – # জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল – # আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল – # কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল – আপনার মতামত জানান - আপনার মতামত জানান -