বেজে গেছে ভোটের ঘন্টা! জনতা জনার্দনের মনজয়ে শিলিগুড়িতে জনসংযোগে নামলো সিপিএম ও তৃণমূল উত্তরবঙ্গ কংগ্রেস তৃণমূল রাজনীতি রাজ্য December 27, 2020 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আগামী বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো নির্ধারণ করা না হলেও, রাজ্যের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে আগাম প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। এর উদ্দেশ্যে চলছে দলের জনসংখ্যা বৃদ্ধির কাজ। দলের জনসংখ্যা বৃদ্ধি করতে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল নিয়েছে দুয়ারে সরকার, বঙ্গধ্বনি কর্মসূচি। অন্যদিকে রাজ্যের বিরোধী দলগুলিও জনসংযোগ বাড়াতে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। যার মধ্যে একটি হলো বিজেপির চায়ে পে চর্চা কর্মসূচি। আবার দলের জনসংযোগ বাড়াতে সচেষ্ট বামদলও। আজ শিলিগুড়িতে দলের জনসংযোগ বাড়াতে পথে নামলেন সিপিএম বিধায়ক ও শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক অশোক ভট্টাচার্য। আজ তিনি শিলিগুড়ি পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডে গিয়েছিলেন। ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের কাছে তাদের নানা অভাব-অভিযোগ, সমস্যার কথা সম্পর্কে জানতেন তিনি। এদিকে, তৃণমূলের দুয়ারে সরকার কর্মসূচি উপলক্ষে আজ অশোক ভট্টাচার্যের বাড়িতে গেলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি রঞ্জন সরকার। সিপিএম এর বিধায়ক ও শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক অশোক ভট্টাচার্যের বাড়িতে গিয়ে তাঁর স্ত্রীর কাছে সরকারের রিপোর্ট কার্ড দিলেন শিলিগুড়ি পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বিদায়ী কাউন্সিলর ও সেই সঙ্গে তৃণমূলের জেলা সভাপতি রঞ্জন সরকার। তৃণমূল সরকারের বঙ্গধ্বনির ১০ বছরের রিপোর্ট তুলে দিলেন তিনি অশোক ভট্টাচার্যের স্ত্রীর হাতে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এদিকে আজ সিপিএম বিধায়ক অশোক ভট্টাচার্য কটাক্ষ করলেন শাসক দল তৃণমূলের রাজনৈতিক উপদেষ্টা প্রশান্ত কিশোরকে। এ প্রসঙ্গে তিনি জানান যে, এবার ডুবতে চলেছেন প্রশান্ত কিশোর। অন্যদিকে জেলা তৃণমূল সভাপতি রঞ্জন সরকার জানালেন যে, সিপিএম বিধায়ক অশোক ভট্টাচার্য নিজেই এবারে ডুবতে চলেছেন। এদিকে গতকাল পাহাড়ের সোনাদা থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত মিছিল করলেন জিটিএ চেয়ারম্যান অনীত থাপা। আজ এর পাল্টা হিসেবে সিটংয়ের লাটপাঞ্চারে সভা করতে চলেছেন বিমল গুরুং। যে সভায় উপস্থিত থাকতে চলেছেন রোশন গিরি। প্রসঙ্গত, বিমল গুরুং পাহাড়ে ফেরার পর থেকেই পাহাড়ে মোর্চার দুই শিবিরের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়েছে। বিমল গুরুং নিজের ক্ষমতা ফিরে পাবার চেষ্টা করছেন। অন্যদিকে বিনয় তামাং, অনীত থাপা প্রমুখরা চাইছেন পাহাড়ে নিজেদের ক্ষমতাকে ধরে রাখতে। এদিকে আগামী বিধানসভা নির্বাচনে শাসকদল তৃণমূলকে সমর্থন করার কথা জানিয়েছেন ইতিপূর্বে বিমল গুরুং। তিনি ভূয়শী প্রশংসাও করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। আপনার মতামত জানান -