এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > বেজে গেল উপনির্বাচনের দামামা, তৃনমূলের প্রার্থী কে? জল্পনা তুঙ্গে!

বেজে গেল উপনির্বাচনের দামামা, তৃনমূলের প্রার্থী কে? জল্পনা তুঙ্গে!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  পশ্চিমবঙ্গের যে সমস্ত বিধানসভা কেন্দ্র শূন্য রয়েছে, সেখানে অবিলম্বে নির্বাচন করানো হোক, এই দাবি তুলতে শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। যদিও বা এই ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানায়নি নির্বাচন কমিশন। তবে এক্ষেত্রে কমিশনকে দিয়ে বিজেপি পরিকল্পনামাফিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাতে মুখ্যমন্ত্রী থাকতে না পারেন, তার জন্য উপনির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করতে দেখা গেছে ঘাসফুলের একাংশকে।

আর তার মাঝেই এবার একসময় তৃণমূল সাংসদ থাকা দীনেশ ত্রিবেদী ইস্তফা দেওয়ার কারণে যে রাজ্যসভার আসনটি শূন্য হয়ে গিয়েছিল, সেই শূন্য হওয়া রাজ্যসভার আসনের নির্বাচনের দিন ঘোষণা করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। যার ফলে এই নির্বাচনের দিন ঘোষণা হয়ে যাওয়ার সাথে সাথেই পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে রাজ্যসভার এই আসনে কাকে প্রার্থী করা হবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা।

সূত্রের খবর, এদিন নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। যেখানে জানানো হয়, আগামী 22 জুলাই এই ব্যাপারে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করার ঘোষণা করা হয়েছে। আর এরপরই জানানো হয়েছে, আগামী আগস্ট মাসের 9 তারিখে এই ভোটগ্রহণপর্ব অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে ভোটের ফলাফল সেদিনই বিকেল পাঁচটায় জানিয়ে দেওয়া হবে। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যসভায় শূন্য হয়ে যাওয়া আসনে নির্বাচনের ব্যাপারে কমিশনের পক্ষ থেকে ঘোষণা করার সাথে সাথেই রীতিমতো উৎসাহ তৈরি হয়েছে তৃণমূলের অন্দরমহলে। বলা বাহুল্য, রাজ্যসভার অধিবেশনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে হঠাৎ করেই সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা জানিয়ে দেন দীনেশ ত্রিবেদী। পরবর্তীতে গেরুয়া শিবিরে নাম লেখান তিনি‌। স্বাভাবিক ভাবেই সেই দীনেশ ত্রিবেদী ছেড়ে যাওয়া আসনে এবার তৃণমূলের পক্ষ থেকে কাকে প্রার্থী করা হয়, তা অবশ্যই লক্ষণীয় বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে অনেকের কাছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সম্প্রতি তৃণমূলের একটি প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দেখা করে একটি স্মারকলিপি জমা দিয়েছিল। যেখানে রাজ্যের যে সমস্ত বিধানসভা কেন্দ্র শূন্য হয়ে রয়েছে, সেখানে উপনির্বাচন করার দাবি জানানোর পাশাপাশি রাজ্যসভায় শূন্য হয়ে যাওয়া আসনে নির্বাচন করানোর কথা বলা হয়েছিল। আর বৃহস্পতিবার তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার পর দিন শুক্রবার যেভাবে কমিশনের পক্ষ থেকে রাজ্যসভার শুন্য আসনে আগামী 9 তারিখে নির্বাচনের কথা জানিয়ে দেওয়া হল, তাতে ব্যাপক গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। স্বভাবতই রাজ্যসভার শূন্য হয়ে যাওয়া আসনে নির্বাচনের দামামা বেজে যাওয়ার পর কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে কাকে প্রার্থী করা হয়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!