এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > বাংলায় মোদীর সভা মানেই জনসমুদ্র, বিবৃতির লড়াই তৃণমূল নেত্রীর – পরিকল্পনা বড় করছে গেরুয়া শিবির

বাংলায় মোদীর সভা মানেই জনসমুদ্র, বিবৃতির লড়াই তৃণমূল নেত্রীর – পরিকল্পনা বড় করছে গেরুয়া শিবির

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে গেরুয়া ঝড় তুলতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। আর সেইমতো এই নির্বাচন উপলক্ষে রাজ্যে অন্তত 16 টি নির্বাচনী জনসভা করতে চান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড এবং উত্তরবঙ্গের দুটি সভা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

আর নরেন্দ্র মোদির এই সভায় উপচে পড়া জনপ্লাবন দেখে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব এই রাজ্য থেকে বড় জয়ের সম্ভাবনা দেখতে শুরু করেছে। আর এবার এই প্রসঙ্গে বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক তথা রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি রাহুল সিনহা বলেন, “প্রাথমিকভাবে সাতটি জনসভার কথা বলা হলেও দিল্লি থেকে রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীর সভার সংখ্যা বাড়ানোর জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

জানা গেছে, মোট নয়টি সভা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দিয়ে এই রাজ্যে করানো হতে পারে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের মতে, উত্তরবঙ্গের যেদিনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সভা করেছেন, সেদিনই তার পাল্টা সভা হিসেবে তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সভা করেছেন। আর প্রধানমন্ত্রী বনাম মুখ্যমন্ত্রীর এই রাজনৈতিক তরজায় এখন সরগরম হয়ে উঠেছে উত্তরবঙ্গের ভোট রাজনীতি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর এমত একটা অবস্থায় এবার আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্কে থাবা বসাতে বিজেপি নেতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে এনে রাজ্যে ঝড় তুলতে চায় বিজেপি। তবে শুধু প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীই নয়, উত্তরপ্রদেশের বিজেপির হেভিওয়েট মুখ্যমন্ত্রী তথা হিন্দুত্বের পোস্টার বয় বলে পরিচিত যোগী আদিত্যনাথ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহকে এনে রাজ্যে গেরুয়া ঝড় তুলতে মরিয়া বিজেপি।

এদিন সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপির রাহুল সিনহা বলেন, “মোদী অমিত শাহর জনসভার কার্পেট বোম্বিং করবেন। তবে কবে সেই সভা হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি। শুধু এতটুকু বলে রাখি, বাংলার মানুষ বহুদিন অবাধে ভোট দেয়নি। তাই এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর পর্যবেক্ষণে সাধারণ মানুষ ভোট দিয়ে তাদের আসল রায় জানাবেন।”

এদিকে বাংলার জন্য নিযুক্ত কেন্দ্রীয় পুলিশ পর্যবেক্ষক কে কে শর্মাকে সরানোর জন্য মুখ্যমন্ত্রী দিনরাত দাবি তুললেও যখন কমিশন তাকে সরিয়ে দিল, তারপরেও যখন রাজ্যের পুলিশ কর্তাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠছে, আর কমিশন তখন তাকে ছড়াচ্ছে তখন কেন মুখ্যমন্ত্রী তা নিয়ে হইচই করছেন! এদিন সেই ব্যাপারেও প্রশ্ন তুলে দেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি। সব মিলিয়ে এবার বাংলায় গেরুয়া ঝড় তুলতে হেভিওয়েটদের নিয়ে এসে সভা করাতে চায় বিজেপি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!