এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > বিষ বছরে আইএসএলে ভাগ্যবিরূপ ইস্টবেঙ্গলের

বিষ বছরে আইএসএলে ভাগ্যবিরূপ ইস্টবেঙ্গলের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – এই বছর প্রথম থেকেই ইস্টবেঙ্গলের সময় ভালো যাচ্ছে না। আইএসএলে ইস্টবেঙ্গলের অন্তর্ভূক্তি থেকে শুরু করে স্পন্সরশিপ পাওয়া নিয়ে সমস্যা, এরপর একের পর এক ধাক্কা খেয়েছে তাঁরা। তবে শেষমেষ আইএসএলে পৌঁছনোর পর অনুরাগীরা একটা আশা রেখেছিলেন যে ভালো খেলা দেখার সুযোগ হবে।

তবে সেই আশা পূর্ণ হয়নি বলেই ধরে নিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ প্রথমবার আইএসএলে খেলতে নেমে এতদিন ৬ ম্যাচে চারটিতে হেরে এবং ২টি ড্র ম্যাচ খেলে তারা বেশ খারাপ অবস্থায় ছিলেন। বিশেষত শেষ ম্যাচে কেরালা ব্লাষ্টার্সের বিরুদ্ধে প্রথমার্ধে এগিয়ে থেকেও, দ্বিতীয়ার্ধের অতিরিক্ত সময়ে গোল খেয়ে পয়েন্ট হারিয়েছিল তারা। ফলে লিগে এখন সবার নিচে ১১ নম্বরে দাঁড়়িয়েছিল ইস্টবেঙ্গল।

তবে এবার ৭ নম্বর ম্যাচেও হতাশাই এল ইস্টবেঙ্গলের ভাগ্যে। সেখানে চেন্নাইয়ের কাছে বছর শেষের ম্যাচে ২-২ স্কোরে থেমে গেল লাল হলুদ। কিছুটা পিছনে ফিরে দেখতে গেলে দেখা যায়, সাতটা ম্যাচের মধ্যে প্রথম ম্যাচ সহ চারটি ম্যাচেই মোহনবাগানের কাছে হেরেছে ইস্টবেঙ্গল। সেইসঙ্গে তিনটি ম্যাচে ড্র হয়েছে তাদের। তবে এইদিনের চেন্নাই এর সঙ্গে খেলায় প্রথম থেকেই ইস্টবেঙ্গলকে আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে দেখা গিয়েছিল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

যদিও সেখানে স্টিনম্যান দুবার সুযোগের সদ্ব্যবহার না করলে এদিনও ইস্টবেঙ্গলকে হারের মুখ দেখতে হতো বলে মনে করেছেন বিশেষজ্ঞরা। সেখানে ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণকে অনেকে এর কারণ হিসেবে মনে করেছেন। তবে মাপা ফ্রি-কিক পেতে যেভাবে পাঁচজনকে এই দিন স্টেইনম্যান টপকে এসেছেন, তা বিশেষজ্ঞদের কাছে কৃতিত্বের দাবিদার। সেইসঙ্গে দ্বিতীয় গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে অনেকটাই এগিয়ে দিয়েছেন তিনি।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এবারে আইএসএলের শুরু থেকেই ফাওলারের দলের ফুটবলারদের নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করতে দেখা গিয়েছিল ক্রীড়াবিদদের। সেখানে এবছর আইএসএলে ইস্টবেঙ্গল আশানুরূপ খেলবেন বলেই মনে করেছিলেন তারা। তবে সেই আশা পূরণ হয়নি বলেই মনে করছেন ক্রীড়াবিদরা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, তাঁদের মতে এর কিছুদিন আগেই ইস্টবেঙ্গলের অবস্থা সম্ভবত কিছুটা বুঝতে পেরেই হয়তো চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহনবাগানের থেকে এসসি ইস্টবেঙ্গল সাহায্য চেয়েছে বলেই জানা গিয়েছিল।

এর মাধ্যমে খাদের কিনারে দাঁড়িয়ে থাকলেও মরসুমের মাঝে ইস্টবেঙ্গল লিগের বাকি ম্যাচগুলিতে ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্য নিয়েছে বলেই মনে করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। আর তাই এবার এটিকে মোহনবাগান থেকে তিন ফুটবলার চেয়ে এসসি ইস্টবেঙ্গলের ফোন গেছে বলেই জানা যায়। তবে এদিনের ম্যাচের পর বিশে ইস্টবেঙ্গলের ভাগ্য পরিবর্তনের আশা ভুলে এবার পরের বছরের কথাই ভাবছেন অনুরাগীরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!