বিদ্যালয় বন্ধ থাকলেও, নয়া দাবি নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর দরবারে শিক্ষকরা, জেনে নিন কারণ! রাজ্য July 19, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন ধরেই রাজ্যের বিদ্যালয়গুলো বন্ধ হয়ে রয়েছে। তবে বিদ্যালয় বন্ধ থাকলেও, মাঝেমধ্যেই মিড ডে মিলের সামগ্রী দেওয়ার জন্য স্কুলে যেতে হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। এদিকে দীর্ঘদিন ধরেই বন্ধ অনলাইন বদলি প্রক্রিয়া। তাই যাতে আবার সেই বদলি প্রক্রিয়া চালু করা যায়, তার জন্য বেশকিছু শিক্ষক সংগঠনের পক্ষ থেকে দাবি তোলা হয়েছে। আর এবার এই ব্যাপারে সরাসরি রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর কাছে একটি চিঠি পাঠালো দুই শিক্ষক সংগঠন। যাকে কেন্দ্র করে আবার কি এই অনলাইন বদলি প্রক্রিয়া চালু করতে পারে রাজ্য সরকার, এখন তা নিয়ে জল্পনা ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছে। সূত্রের খবর, এদিন শিক্ষক শিক্ষা কর্মী শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চ এবং অল পোস্ট গ্যাজুয়েট টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে শিক্ষা দপ্তর এবং শিক্ষামন্ত্রীকে একটি চিঠি পাঠানো হয়। যেখানে অনলাইন বদলি প্রক্রিয়ার ব্যাপারে আবেদন করেন তারা। এক্ষেত্রে এই দুই শিক্ষক সংগঠনের দাবি, বর্তমান পরিস্থিতিতে স্কুল বন্ধ থাকলেও মাঝেমধ্যেই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সেই স্কুলে যেতে হচ্ছে। মিড ডে মিলের কারণে সরকারের তরফ থেকে পাঠানো সামগ্রী বিলি করতে অনেক দূরবর্তী স্কুলে যেতে হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। তাই তাদের ক্ষেত্রে সমস্যা মেটানোর জন্য অনলাইন বদলি প্রক্রিয়া চালু করা খুব জরুরি। যার ফলে শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে কিছুটা হলেও আশার আলো তৈরি হয়েছে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - একাংশ বলছেন, দীর্ঘদিন ধরেই অনলাইন বদলি প্রক্রিয়া রাজ্যজুড়ে বন্ধ রয়েছে। যার ফলে ব্যাপক সমস্যার মুখে পড়েছেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। দ্রুত যাতে তাদের ওয়েবসাইট খুলে দেওয়া হয়, তার জন্য নানা সময় সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও সেরকম কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে মিউচুয়াল ট্রান্সফারের ব্যাপারে শিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হলেও, অনলাইন বদলির ক্ষেত্রে সেই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। আর তার জন্যই এবার দুই শিক্ষক সংগঠনের পক্ষ থেকে দরবার করা হল রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর কাছে। সব মিলিয়ে এবার রাজ্য সরকার বা শিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের। আপনার মতামত জানান -