এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > মমতার চাপ বাড়িয়ে ২০২১ এর ভোটে আসছে রেকর্ড সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী, খবর এমনটাই!

মমতার চাপ বাড়িয়ে ২০২১ এর ভোটে আসছে রেকর্ড সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী, খবর এমনটাই!


আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে।

আপনার মতামত জানান -

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই এপ্রিল মাসে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা আছে। আর সেক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন এবারের ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবে হোক সেটাই নিশ্চিত করতে চায় বলে জানা গেছে। আর সেক্ষেত্রে তারা যে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সেটাও জানা গেছে। সেইসঙ্গে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ চলেছে বলেও জানান হয়েছে।

কিন্তু এক্ষেত্রে যে বিষয়টি নিয়ে সকলেরই আশঙ্কা রয়েছে, সেটি হল নির্বাচনে নিরাপত্তা। আর সেক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপরই ভরসা করা হয়। আর এক্ষেত্রে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এই বিষয়টির পরিকল্পনায় নির্বাচন কমিশন প্রায় ৮০০ কোম্পানি বাহিনীর ব্যবহার করতে পারে বলেই জানা গেছে। অন্যদিকে, কমিশনের প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী জানা গেছে, ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে সব বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়া হবে।

আর সেই কারণেই প্রায় ৮০০ কোম্পানি বাহিনী লাগতে পারে বলেই অনুমান করা হচ্ছে। আর সেখানে নিরাপত্তার সঙ্গে সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করা বড় চ্যালেঞ্জ বলেই মনে করেছেন বিশেষজ্ঞরা। আর যে কারণেই নির্বাচন কমিশন হেলিকপ্টার ব্যবহার বাড়াতে চায় বলে জানা গেছে।

সেইসঙ্গে প্রাথমিক পরিকল্পনায় এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স রাখার কথাও উঠে এসেছে। এক্ষেত্রে বলা হয়েছে, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে কমিশনের কাজে ভার প্রাপ্ত পর্যবেক্ষকরা ঝুঁকিপূর্ণ বুথ চিহ্নিতকরণের ক্ষেত্রে হেলিকপ্টার ব্যবহার করেছিলেন বলে জানা যায়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর এবারে নির্বাচন কমিশনের লক্ষ হিসেবে জানা গেছে ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করা। আর তার জন্যই ইতিমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ বুথগুলি চিহ্নিতকরণের কাজ শেষ করার কথা বলা হয়েছে। সেইসঙ্গে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবহারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে বলে জানা যায়।

তবে এক্ষেত্রে ভোটে কত বাহিনী পাওয়া যাবে, সেই ব্যাপারে সর্বশেষ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকই নেবেন বলে জানা গেছে। আর সেই অনুযায়ীই পরে নির্বাচন কমিশন পরিকল্পনা করবে বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে প্রায় ৭৪৫ কোম্পানির মতো কেন্দ্রীয় বাহিনীর আয়োজন করা হয়েছিল।

আর সেখানে আগেকার নির্বাচনগুলির তুলনায় ২০১৯-এর নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বেশি সক্রিয় থাকতে দেখা গিয়েছিল বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে বিহারের ভোট থেকে শিক্ষা নিয়েও বাংলায় ভোটের পরিকল্পনা করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে বলেও জানা গেছে। অন্যদিকে, রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ-সহ অনেকের মতেই এবারের ভোটে রাজ্য পুলিশকে ভোট কেন্দ্রের ধারে কাছে ঘেঁষতে দেওয়া হবে না।

শুধু তাই নয়, এর আগেও তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছিল, রাজ্য পুলিশ ভোট কেন্দ্র থেকে ১০০ মিটার দূরে থাকবে। যদিও এই ক্ষেত্রে রাজ্যের শাসকদল কেন্দ্রীয় বাহিনীর কথাকে গুরুত্ব দিতে রাজি। সেখানে, সাংসদ সৌগত রায়কে বলতে শোনা গেছে, ২০১১ এবং ২০১৬ সালেও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করেই ভোট হয়েছিল। ফলে বিজেপির এই কথায় তৃণমূল যে খুব একটা বিচলিত নয়, সেই কথাই বলতে শোনা গেছে বিশেষজ্ঞদের।

একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল –

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – 

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – 

# মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল –

আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!