এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > Big Breaking জোর ধাক্কার মুখে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী, শোকের ছায়া শাসকদলের অন্দরে!

Big Breaking জোর ধাক্কার মুখে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী, শোকের ছায়া শাসকদলের অন্দরে!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  এবার মাতৃহারা হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক সহকর্মী তথা রাজ্যের বর্তমান শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পরিবারে তার সম্বল বলতে ছিল একমাত্র মা। বহুদিন আগেই সহধর্মিনীকে হারিয়েছেন তিনি। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে ফিরে মায়ের মুখ দেখে ঘুমোতে যেতেন পার্থবাবু। কিন্তু এবার শেষ সম্বলটুকুও হারাতে হল তাকে। সূত্রের খবর, রবিবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মা শিবানী চট্টোপাধ্যায়। যার ফলে রীতিমত শোকের ছায়া নেমে এসেছে পার্থবাবুর পরিবার সহ তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরমহলে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বরাবর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভায় কর্মচঞ্চল মন্ত্রী হিসেবেই পরিচিত পার্থ চট্টোপাধ্যায়। দায়িত্বভারের ভিত্তিতে বিগত পাঁচ বছরের কার্যকালে শিক্ষা দপ্তরের মত গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর সদর্পে চালিয়ে এসেছেন পার্থবাবু। পথ মোটেও নিষ্কণ্টক ছিল না। তবুও অধ্যাবসায়ের দ্বারা সেই সবকিছু অতিক্রম করে এসেছেন তিনি। আর তার পেছনে যে অনেকগুলো কারণের পাশাপাশি পারিবারিক শান্তিও একটা কারন ছিল, তা অস্বীকার করা যায় না।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

মূলত, মায়ের ছায়া থাকলে নাকি সব বিপদ সহজেই কেটে যায়। কিন্তু এবার সেই মাতৃছায়া থেকেও বঞ্চিত হলেন বর্ষীয়ান এই মন্ত্রী। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মা শিবানী চট্টোপাধ্যায়। বাড়িতেই তাঁর চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু রবিবার দুপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল 91 বছর। এদিকে পার্থবাবুর পরিবারে এইরকম শোকের ছায়া নেমে আসতেই তৃণমূলের অন্দরমহল ব্যাপক তৎপরতা শুরু হয়। তড়িঘড়ি সহকর্মীর বাড়িতে যান তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী। ইতিমধ্যেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

জানা গেছে, আজই শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে শিবানী চট্টোপাধ্যায়ের। এমতাবস্থায় রাজ্য মন্ত্রীসভা জুড়ে সহকর্মীর প্রতি এক বড় সহানুভূতির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আর পার্থবাবুর জীবন জুড়ে তৈরি হয়েছে এক অপূরণীয় শূন্যতা। সকলেরই কাম্য, শিবানীদেবীর পরকালের জন্য প্রার্থনা করা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!