এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > Big Breaking, মুখ্যমন্ত্রীর অস্বস্তি বাড়িয়ে রাজ্যের সমস্ত আসনে প্রার্থী দেবার ঘোষণা হেভিওয়েট নেতার

Big Breaking, মুখ্যমন্ত্রীর অস্বস্তি বাড়িয়ে রাজ্যের সমস্ত আসনে প্রার্থী দেবার ঘোষণা হেভিওয়েট নেতার


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আগামী বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত বিধানসভা আসনে প্রার্থী দেয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন চিরাগ পাসোয়ান। বিহারের বিধানসভা নির্বাচনে বেশ কিছু আসনে ভোট কেটে জেডিইউর পরাজয়ের পথ প্রশস্ত করে দিয়েছিল চিরাগ পাসোয়ানের দল লোক জনশক্তি পার্টি। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত আসনে প্রার্থী দেবার সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি।

এলজেপির রাজ্য সভা নেত্রী মীরা চক্রবর্তী জানালেন যে, আগামী বিধানসভা নির্বাচনে এককভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এলজেপি। রাজ্যের ২৯৪ টি আসনে প্রার্থী দেবে এলজেপি। তিনি জানালেন যে, তাঁদের মূল শত্রু হলো বিজেপি, তৃণমূল, কংগ্রেস, সিপিএম সকলেই। তাঁরা কারোর সঙ্গেই নন, তাঁরা নিজেদের মতো করে একক ভাবে লড়াই করবেন। আগামী বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যে আসবেন খোদ চিরাগ পাসোয়ান।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

রাজ্যের সমস্ত আসনে এলজেপির প্রার্থী দেওয়া প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য জানালেন যে, লোক জনশক্তি পার্টি এখন অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করছে। বিহারের রাজনীতিতে তারা অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে। পশ্চিমবঙ্গে শাসকদল তৃণমূল বিভিন্ন দেশ থেকে লোক ধরে আনছে, নির্বাচনে ভোটারদের বিভ্রান্ত করতে। তিনি প্রশ্ন করেছেন যে, ২৯৪ টি আসনে প্রার্থী পাবে লোক জনশক্তি পার্টি?

এ প্রসঙ্গে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানালেন যে, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ উন্নয়নের মুখ হিসেবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই চান। তিনি দাবি করেছেন যে, সমাজকে ঐক্যবদ্ধ রাখা, সমাজে শান্তি, প্রগতি ও সংহতি রক্ষার জন্য রাজ্যবাসী আগামী বিধানসভা নির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথেই থাকবেন।

প্রসঙ্গত, বিহারের বিধানসভা নির্বাচন বিজেপির বিরুদ্ধে কোনো প্রার্থীর দেননি চিরাগ পাসওয়ান। তবে, জেডিইউর বিরুদ্ধে তিনি প্রার্থী দিয়েছিলেন। একটি আসনে তাঁর দল জয়লাভ করেছিল। তবে বহু আসনে ভোট কেটে নিয়ে নীতীশ কুমারের দলের পরাজয়ের পথ প্রশস্ত করে দিয়েছিলেন তিনি। এবার আগামী বিধানসভা নির্বাচনে ভোট কেটে রাজ্যের রাজনৈতিক সমীকরণ তিনি বদলাতে পারেন কিনা? সেদিকেই দৃষ্টি থাকবে সকলের।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!