এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > বিজেপি > বিক্ষোভের মুখে পড়ে মেজাজ হারালেন দিলীপ, টালমাটাল রাজ্য রাজনীতি!

বিক্ষোভের মুখে পড়ে মেজাজ হারালেন দিলীপ, টালমাটাল রাজ্য রাজনীতি!


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- এবার নিজের দলের কাউন্সিলর সম্পর্কে অভিযোগ শুনতে গিয়ে রীতীমতো মেজাজ হারিয়ে ফেললেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ। যেখানে নিজের দলের কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে রীতিমতো সরব হয়ে তাকে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে রাখার নিদান দিলেন তিনি‌। স্বাভাবিকভাবেই দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করে শুধু খড়গপুর নয়, গোটা রাজ্য জুড়ে রীতিমতো আলোরন পড়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, খড়্গপুরে লাগাতার বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন এলাকায় জল জমতে শুরু করেছেন। পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

তাই এই পরিস্থিতিতে দিলীপ ঘোষ খড়্গপুরে আসতেই তাকে অভিযোগ জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। যেখানে স্থানীয় বিজেপি কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তারা। আর তারপরেই মেজাজ হারিয়ে সেই বিক্ষোভরত সাধারণ মানুষদের উদ্দেশ্যে কড়া বার্তা দিতে দেখা যায় বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষকে। যার জেরে নানা মহলে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, এদিন দিলীপ ঘোষ খড়্গপুরের দুই নম্বর ওয়ার্ডের এক বিজেপি কর্মীর বাড়িতে যান। আর সেখান থেকে বেরিয়ে আসতেই কিছু মানুষ তার কাছে অভিযোগ করেন যে, স্থানীয় বিজেপি কাউন্সিলর জল জমে গেলেও সেই ব্যাপারে কোনো দেখাশোনা করছেন না। আর তারপরেই সেই সমস্ত বিক্ষোভরত সাধারণ মানুষদের উদ্দেশ্যে মেজাজ হারিয়ে বার্তা দিতে দেখা যায় বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে।

তিনি বলেন, “আমি কি করব? সাংসদ তহবিলের টাকা দিয়েছি। নালা তৈরি করেছি। সবই কি দিলীপ ঘোষ করে দেবে? ওনাকে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে রাখুন. আপনারা বাড়ির সামনে গিয়ে নোংরা ফেলে আসুন। প্রয়োজন হলে ওনার বাড়ির সামনে গিয়ে হেগে আসুন।” আর সাধারণ মানুষের বিক্ষোভের জেরে দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করে ঘরে এবং বাইরে ভারতীয় জনতা পার্টি এমনিতেই চাপে পড়ে গেল বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

একাংশের মতে, এর আগেও একাধিকবার বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে দিলীপ ঘোষকে। যা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছিল। বাড়তি হাতিয়ার পেয়ে গিয়েছিল তৃণমূল। আর এবার দিলীপ ঘোষের এই বিতর্কিত মন্তব্য বিজেপিকে আরও কতটা চাপে রাখে, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!