এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > বিপরীত মেরুতেই আকর্ষণ, উলটো স্বভাবেই মানুষটাকেই পছন্দ? মেনে চলুন এগুলো, সংসার সুখের হবেই

বিপরীত মেরুতেই আকর্ষণ, উলটো স্বভাবেই মানুষটাকেই পছন্দ? মেনে চলুন এগুলো, সংসার সুখের হবেই


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – কথায় বলে আইস অ্যান্ড ফায়ার। এই দুটোর মেলবন্ধন দুনিয়ার সব থেকে বেশি আকর্ষণীয় উপাদান। তবে ভাবুনতো একবার, যদি আপনার জীবনে, আপনার সম্পর্কের মধ্যেও এই রসায়ন থাকে, তবে কেমন হবে ব্যাপারটা? যদিও পছন্দের জীবন সাথী বেছে নেবার আগে আমরা আমাদের সঙ্গে তাঁর মিলটাই খুঁজে দেখার চেষ্টা করি, তবে অনেকের মতে কিন্তু বিরূপ স্বভাবের মানুষের প্রতি আকর্ষণ থেকেও সুখের সংসারের সৃষ্টি হতে পারে।

সেক্ষেত্রে, এই কথা শুনে যদিও অনেকের মনে হতে পারে, সেটা ততটা সোজা নয়, কারণ সম্পর্কের মধ্যে ব্যালান্স রাখতে গেলে মিল থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে কিছু সহজ পন্থা মেনে চললেই হাতেনাতে ফল পাওয়া সম্ভব হয়। তবে সেক্ষেত্রে কিভাবে সেই সম্পর্কের মধ্যে ব্যালেন্স বজায় রাখবেন তা একবার দেখে নেওয়া যেতে পারে।

যেকোনো সম্পর্কের মূল বিষয় হচ্ছে একে অপরের প্রতি বিশ্বাস রাখা। বিশ্বাসের মতো সূক্ষ্ম সুতোর বাঁধনই কিন্তু দুটি মানুষকে একটি সম্পর্কে বাঁধা রাখে। তাই আপনার বিপরীত দিকের মানুষটি যদি বিপরীত স্বভাবের হয়, তবে তার ওপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস রাখাটাই জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

অন্যদিকে অভিমান, অনুরাগ এগুলোই হচ্ছে সম্পর্কের ভালোবাসার প্রকাশ। তবে বেশি অভিমান অনুরাগ কোনো ক্ষেত্রেই কিন্তু ভালো নয়। তাই আপনার ইমোশান যেন কোন রকম ভাবেই আপনার সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে না পারে সেদিকেও আপনাকে নজর রাখতে হবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সেইসঙ্গে আপনার সঙ্গীকে আপনার বিপরীত স্বভাবের হতে জানা সত্ত্বেও আপনি যদি তাকে বারবারই আপনার মত হতে বাধ্য করেন, তবে তার ব্যক্তিত্বকেই বদলে ফেলার সমান হয়। সেক্ষেত্রে তিনি যেমন রয়েছেন তাকে তেমন ভাবেই থাকতে দেওয়া উচিত। তবে সেইসঙ্গে তাকে নিজের মত করে বাঁচতে দেবার জন্য তার যা প্রয়োজন সেটা দেওয়াও কিন্তু জীবনসঙ্গী হিসাবে আপনার কর্তব্য বলেই মনে করেন অনেকে।

এরপর আসে নতুনত্ব এর কথা। বস্তুত আপনার জীবনসঙ্গীর সঙ্গে আপনার কোন মিল না থাকায় সহজেই হাল ছেড়ে দিতে বারণ করেন বিশেষজ্ঞরা। বদলে তার মধ্যে কিছু নতুনত্বের পরিবর্তন আনাটাই বড় চ্যালেঞ্জ বলে শোনা গেছে। তাই জীবনে নতুন কিছু উপভোগ করতে পিছিয়ে না গিয়ে বরঞ্চ তাদের উৎসাহিত করাটাও আপনার জীবনের ক্ষেত্রে অনেক কাজে লাগতে পারে বলে মনে করা হয়।

এছাড়া আপনাদের দুজনের মধ্যে বেশিরভাগ অমিল লক্ষ্য করা গেলেও যেটুকু মিল আছে তাও খুঁজে দেখতে পারেন। সেই সঙ্গে অপরের পছন্দকে সম্মান দিয়ে তার পাশে থাকাটাও ততটাই জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। পছন্দ না হলে অন্য কাজ করুন কিন্তু সঙ্গীকে সঙ্গ দিন। তাহলে আপনার জীবনসাথী যদি আপনার স্বভাবের বিপরীতে হয়, তবে এই উপায়গুলি অবলম্বন করে দেখতে পারেন এবং আপনার জীবনেও নিয়ে আসতে পারেন নতুনত্বের ছোঁয়া।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!