এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > 23 শে মে কি ফল হতে চলেছে? আবির ও বাজির বাজারে পাল্লা দিচ্ছে গেরুয়া ও সবুজ শিবির

23 শে মে কি ফল হতে চলেছে? আবির ও বাজির বাজারে পাল্লা দিচ্ছে গেরুয়া ও সবুজ শিবির

হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরই সমস্ত প্রতীক্ষার অবসান হতে চলেছে যে কোন দল এবার বাংলায় শেষ হাসি হাসতে চলেছে! ইতিমধ্যেই প্রায় ছয় দফায় রাজ্যের 42 টি আসনের মধ্যে 33 টি লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। বাকি রয়েছে আর নটি কেন্দ্রের নির্বাচন।

যা সপ্তম তথা শেষ দফায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাবে। আর তারই আগে এবার সবুজ আবির নাকি গেরুয়া আবির! ভোট গণনার দিনে কোন রং চারিদিকে ছেয়ে যাবে, তা নিয়ে তুমুল তরজা শুরু হয়েছে শাসক দল তৃণমূল বনাম বিরোধী দল বিজেপির মধ্যে। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপগুলোতে শাসক দল তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে যে, উত্তরবঙ্গের কোচবিহার লোকসভা আসনে তারা এক লক্ষের মত ভোটে জিতবে।

পাল্টা বিজেপির দাবি, কম করে হলেও তারা এই কোচবিহার লোকসভা আসন 50 হাজার ভোটের মত মার্জিনে লিড দিয়ে দখল করবে। তবে শুধু কোচবিহার লোকসভা আসনই নয়, ইতিমধ্যেই তৃণমূল তাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে রাজ্যের 25 টি আসনের ফলাফল নিয়ে হাজির হয়ে গিয়েছে। যেখানে দেখা গেছে, কোচবিহারে 1 লক্ষ, আলিপুরদুয়ারে 15 হাজার, জলপাইগুড়ি 70 হাজার, দার্জিলিং 80 হাজার, রায়গঞ্জ 50 হাজার, বালুরঘাট 50 হাজার, মালদহ উত্তর 50 হাজার এবং মালদহ দক্ষিনে ২৫ হাজার ভোটে তৃণমূল প্রার্থীরা জয়লাভ করবে। তবে কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্র নিয়ে তৃণমূল যতই আশা প্রকাশ করুক না কেন, এই কেন্দ্রে তারাই জিতবে বলে পাল্টা নিজেদের খতিয়ান পেশ করেছে গেরুয়া শিবির।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বিজেপির দাবি, কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত দিনহাটা বিধানসভায় 20 হাজার, নাটাবাড়ি 5 হাজার, কোচবিহার উত্তর 30 হাজার, কোচবিহার দক্ষিণ 20 হাজার, মাথাভাঙ্গা 25 হাজার ভোটে লিড নিয়ে বিজেপি প্রার্থী জয়লাভ করবে। অন্যদিকে শীতলকুচিতে 10 হাজার এবং সিতাই বিধানসভায় 80 হাজার ভোটে তারা পিছিয়ে থাকবে বলেও দাবি করা হয়েছে।

আর এই ভোট কাটাকুটির অঙ্কে তারা 50 হাজারের মতো ভোটে এই কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্র দখল করবে বলে আশাবাদী গেরুয়া শিবির। কিন্তু এই লোকসভা কেন্দ্র দখলের ব্যাপারে শাসক বনাম বিরোধী সমস্ত রাজনৈতিক দলই আত্মবিশ্বাসী হলেও শেষ পর্যন্ত কে শেষ হাসি হাসে তা দেখবার জন্য অপেক্ষা করতেই হবে আগামী 23 শে মে ভোটবাক্স খোলা পর্যন্ত।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!