এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > বর্ধমান > আসানসোল নিয়ে কি বাড়ছে চাপ? বন্ধ কারখানার ‘কারণ’ ব্যাখ্যা করতে চায় বিজেপি

আসানসোল নিয়ে কি বাড়ছে চাপ? বন্ধ কারখানার ‘কারণ’ ব্যাখ্যা করতে চায় বিজেপি

লোকসভার আগে বঙ্গ জয়ের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে ইতিমধ্যেই বিজেপির নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহরা তাদের প্রচার শুরু করে দিয়েছেন।কিন্তু 2014 সালে রাজ্যে দুটি লোকসভা থেকে জেতা আসনের একটি আসানসোলে একের পর এক ইসিএলের 14 টি কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গেরুয়া শিবিরের স্বপ্নে ভাটা পড়তেও শুরু করেছে। আসানসোলের বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রের ভারী শিল্পমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কারখানা বাঁচাতে সঠিক ভূমিকা পালন করবেন বললেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। আর এতেই বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়েছে রাজ্যের শাসকদল তৃনমূল কংগ্রেস ও সিপিএম।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

কিছুদিন আগে হিন্দুস্তান কেবলস বন্ধ না হওয়ার কথা ঘোষনা করে আবিরও খেলেন। কিন্তু তারপরেও বন্ধ হয়ে এই হিন্দুস্যান কেবলসের গেট। আর এই পরিস্থিতিতে বিজেপিকে কটাক্ষ করে তৃনমূলের জেলা সভাপতি ভি শিবদাসন বলেন, “সাংসদ আশা দিলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। মানুষের আশাভঙ্গ হয়েছে।” অন্যদিকে সিটুর জেলা সম্পাদক বংশগোপাল চৌধুরী লোকসভা ভোটে এই ইস্যুকেই কাজে লাগিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রচার চালানো হবে বলে জানান। একই মত কংগ্রেসেরও। তবে ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপিও। বিজেপির জেলা সভাপতি লক্ষন ঘোড়ুই এই সব অভিযোগ মিথ্যে বলে রাজ্য সভাপতির নির্দেশ মেনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন।

এদিকে  গত মঙ্গলবারেই আসানসোলে দুদিনব্যাপী বিজেপির বর্ধিত রাজ্য নির্বাচন কমিটির বৈঠক শেষে এই বন্ধ কারখানা খোলার ব্যাপারে আলোচনাও হয়। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বিগত ইউপিএ সরকারকেই দায়ী করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “কারখানাগুলি কী কারনে অলাভজনক হয়েছে, সেই ব্যাপারে শ্রমিক এলাকায় গিয়ে মানুষকে বোঝাবেন আমাদের কর্মীরা। অনেকে মনে করছেন, সামনে লোকসভা ভোট। বিজেপির দখলে থাকা এই আসানসোল যাতে হাতছাড়া না হয় তার কারনে শিল্পাঞ্চলে মানুষের মন ফিরে পেতে মরিয়া গেরুয়া শিবিরের নেতারা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!