এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > নদীয়া-২৪ পরগনা > দিদির ফোনে ফোন করে বোমা, গুলির কথা জানাতে, আক্রান্তদের পরামর্শ হেভিওয়েট বিজেপি নেতার

দিদির ফোনে ফোন করে বোমা, গুলির কথা জানাতে, আক্রান্তদের পরামর্শ হেভিওয়েট বিজেপি নেতার


লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে বিজেপি ভালো ফলাফল করার পরেই দিকে দিকে রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে শুরু করে। যা নিয়ে শাসক-বিরোধী তরজা চরম আকার ধারণ করতে দেখা যায়। বস্তুত, গত 21 জুলাই অশোকনগরের শ্রীকৃষ্ণপুর পঞ্চায়েতের গিলাপোল এলাকায় বিজেপির কর্মী সমর্থকদের বাড়ি লক্ষ্য করে ব্যাপক বোমাবাজি এবং তাদের প্রবল মারধর করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। যে ঘটনায় প্রায় 6 জন বিজেপির কর্মী সমর্থক গুরুতর আহত হন।

সূত্রের খবর, এদিন সেই আহত কর্মী-সমর্থকদের দেখতেই শুক্রবার বিকেলে গিলাপোলে আসেন বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু এবং বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষ। যেখানে এই দুই হেভিওয়েট গেরুয়া শিবিরের নেতা নেত্রীই এই গোটা ঘটনায় শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলে সরব হন। এদিন ভারতী ঘোষ বলেন, “কিভাবে ভাটপাড়ার এত কাছে বিপুল পরিমান বোমা গুলি মজুত হচ্ছে তা আমরা কেন্দ্রকে জানাব। প্রয়োজনে এনআইকে দিয়ে তদন্ত হবে।”

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অন্যদিকে একধাপ এগিয়ে এই ব্যাপারে শাসকদলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু বলেন, “স্থানীয় পুলিশ, তৃণমূল মাফিয়াদের সঙ্গে মিশে গিয়ে যৌথ সন্ত্রাস চালাচ্ছে। এবার আমরা মানুষকে বলব যে, দিদির ফোনে ফোন করে বোমা, গুলির কথাও জানাতে। এত বোমা এবং গুলি আসছে কোথা থেকে!” প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই জনসংযোগের জন্য “দিদিকে বলো” নামে একটি প্রকল্পের সূচনা করেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

যেখানে সাধারণ মানুষ তাদের সমস্ত অভাব, অভিযোগ একটি নির্দিষ্ট নম্বরে জানাতে পারবেন। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এদিন এই ব্যাপারে সেই “দিদিকে বলো” প্রকল্পের কথা তুলে ধরে রাজ্যের রাজনৈতিক সন্ত্রাস এবং বোমা-গুলি মজুতের ঘটনাও তারা ফোনে দিদিকে জানাবে বলে পাল্টা শাসকদলের উদ্দেশ্যে অস্বস্তির বন্যা বইয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেন বঙ্গ বিজেপির এই হেভিওয়েট নেতা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!