এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > বিজেপির ‘হতাশা’ বাড়িয়ে ‘অস্ত্রমিছিল’ নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত আরএসএসের

বিজেপির ‘হতাশা’ বাড়িয়ে ‘অস্ত্রমিছিল’ নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত আরএসএসের


”কয়েক বছর ধরেই রাজ্যে হিন্দুত্বের আন্দোলন প্রতিহিংসার মুখে।” এদিন রামনবমীতে অস্ত্রমিছিল প্রসঙ্গে এমনটাই মন্তব্য করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক কেন্দ্রের দক্ষিণবঙ্গের কার্যকরতা জিষ্ণু বসু। যে কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অস্ত্র নিয়ে মিছিলের বিরোধিতা করেছেন তিনি। সম্প্রতি এক সাংবাদিক বৈঠকে আরএসএসের তরফ থেকে মন্তব্য করা হয়, গত বছর রামনবমীতে উশৃঙ্খলতার জন্য প্রায় ১০০ জনকে গ্রেপ্তার করে রাজ্য পুলিশ। অথচ এই বছর শাসকদলই নামছে রামনবমী মিছিলে। এতে প্রত্যক্ষভাবে জয় হচ্ছে রামনবমী পালনকারীদের। এদিন এক প্রসঙ্গে জিষ্ণু জানান, ”যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মতো শিক্ষাঙ্গন হল পূণ্যভূমি। আমি নিজেও ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র। কিন্তু এই পূণ্যভূমি কালিমালিপ্ত হয়েছে নানা কারণে। অধ্যাপক গোপাল চন্দ্র সেনকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়েই খুন করা হয়েছিল। আজ কিছু ধনীবাড়ির ছেলেমেয়েরা ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে মৃগয়া ব্রিগেড বানিয়েছেন।” এদিন তিনি আরো বলেন, “সারা দেশে ৪৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে সঙ্ঘের সদস্য সংখ্যা। পিছিয়ে নেই পশ্চিমবঙ্গও। দক্ষিণবঙ্গে মোট ৬৫০টি স্থানে ৯১০টি শাখা রয়েছে। সাপ্তাহিক মিলন ৭৫৭টি, মাসিক মণ্ডলী ১৪৪টি এবং ৬৬টি ব্লকে ৪৬২টি সেবা প্রকল্প রয়েছে। উত্তরবঙ্গে চলছে ৩৭৩ স্থানে ৩৬৯টি শাখা, ৩৩৫টি সপ্তাহিক মিলন, ৮২টি মাসিক মণ্ডলী এবং সেবা প্রকল্প মোট ১৫৯টি।” সূত্রের খবর নাগাল্যান্ডের এক প্রতিনিধি সভায় ভারতীয় ভাষাকে সংরক্ষিত ও প্রসারিত করার প্রস্তাব জানানো হয়েছে আরএসএস- এর তরফ থেকে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!