এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > বিজেপি ও তৃণমূলকে একাসনে বসিয়ে এবার বৃহত্তর আন্দোলনের পথে অধীর চৌধুরী

বিজেপি ও তৃণমূলকে একাসনে বসিয়ে এবার বৃহত্তর আন্দোলনের পথে অধীর চৌধুরী


কেন্দ্র এবং রাজ্যের শাসক দলকে একই অস্ত্রে আঘাত করে আন্দোলনের পথে প্রদেশ কংগ্রেস। এইজন্যে তারা জনসভাও করবে। এই প্রসঙ্গে এদিন প্রদেশ  কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী তাঁর আগামী পরিকল্পনার কথা জানিয়ে বললেন, ৪ ঠা অক্টোবর কলকাতার রানি রাসমনি রোডে কংগ্রেসের জনসভা রয়েছে।

রবিবার প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বললেন নাগরিক পঞ্জীকরণের অজুহাতে বিজেপি আসলে সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। আর রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এই এনআরসি’র বিরোধীতা করছে কারণ তারা চাইছে রাজ্যের বিভিন্ন সমস্যা থেকে জনগনের নজর অন্যদিকে করে দেওয়ার জন্যে এমন সুযোগ আর পাওয়া যাবেনা। একইসাথে এদিন অধীর চৌধুরী তৃণমূল কংগ্রেস দল এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির ও অভিযোগ আনলেন। এছাড়াও তাঁর অভিযোগ এনআরসি থেকে বাদ যাওয়া ৪০ লক্ষ মানুষের পাশে থাকার বার্তা দেওয়ার পরেই অসমের সঙ্গে রাজ্যের সীমান্ত সিল করেছে তৃণমূল কংগ্রেস দল।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

পাশাপাশি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অতীতের একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করে সওয়াল করলেন যে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়  ২০০৫ সালে সংসদে অনুপ্রবেশ নিয়ে সরব হয়েছিলেন। আর কেনও তিনি তাঁর অবস্থান আর দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করলেন। রাজ্যের হাত শিবিরের শীর্ষ নেতার অভিযোগের তালিকা আরোও দীর্ঘ। তিনি বললেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে হাতিয়ার করে বিজেপি হিন্দু আর তৃণমূল কংগ্রেস বাঙালি নামক ভোটব্যাঙ্ক মজবুত করছে। এই দুই দলের লক্ষ্য এক হলেও লক্ষ্য পূরণের জন্যে যাত্রাপথের পরিবর্তন রয়েছে। এইসব বিষয়ের প্রতিবাদ জানিয়েই আগামী ৪ ঠা অক্টোবর রানি রাসমনি রোডে সভার মাধ্যমে তাদের প্রথম পর্যায়ের আন্দোলন সমাপ্ত হবে বলে জানালেন বহরমপুরের মুকুটহীন বাদশা অধীর চৌধুরী।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!