এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > বড় খবর: ভারতীয় স্ট্রেনকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে কোভ্যাক্সিন? নতুন গবেষণায় বাড়ছে আশার আলো

বড় খবর: ভারতীয় স্ট্রেনকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে কোভ্যাক্সিন? নতুন গবেষণায় বাড়ছে আশার আলো


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বিশ্ব জুড়ে চলছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। ভারত সহ একাধিক দেশে লক্ষাধিক মানুষ প্রতিদিন করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন, অসংখ্য মানুষের মৃত্যু ঘটছে প্রতিদিন করোনা সংক্রমণে। করোনার এই ব্যাপক বাড়বাড়ন্তের জন্য দায়ী করা হচ্ছে করোনার নতুন স্টেনকে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, করোনার যে ভ্যাকসিনগুলি রয়েছে, সেগুলি করোনার নতুন স্টেনকে রুখে দেবার পক্ষে যথেষ্ট নয়। তবে, এবার এ প্রসঙ্গে বেরিয়ে এলো এক নতুন গবেষণার ফলাফল। যেখানে জানা যাচ্ছে করোনার ব্রিটেন ও ভারতীয় স্টেনকে রুখে দেয়ার ক্ষমতা রাখে কোভ্যাকসিন।

সম্প্রতি ভারত বায়োটেকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, করোনার ব্রিটেন ও ভারতীয় স্টেনকে রুখে দেবার ক্ষমতা রাখে কোভ্যাকসিন। সম্প্রতি গোটা বিশ্বের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে করোনার এই দুই নতুন স্টেন। ভারত বায়োটেক এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, করোনার ডি৬১৪ জি স্টেনের উপরে কোভ্যাকসিন যতটা কাজ করে, তার তুলনায় তা বি১৬১৭ স্টেনের উপরে সামান্য কম কাজ করে, তবুও তা আশাব্যঞ্জক যথেষ্টভাবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সম্প্রতি করোনার তিন প্রজাতি বি১১৭, বি১৬১৭, ডি৬১৪জি বিশ্ববাসীর কাছে আতঙ্কের কারণ হয়ে উঠেছে। এই নতুন স্টেনগুলির বাড়বাড়ন্ত থেকেই ভারত তথা একাধিক দেশে করোনা ছড়িয়ে পড়েছে ব্যাপক আকারে, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সেই আবহে ভারত বায়োটেক এর এই ঘোষণা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই বিশেষজ্ঞদের মতামত।

ভারত বায়োটেক এর তৈরি কোভ্যাক্সিন এর এই ক্ষমতার কথা স্বীকার করে নিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ প্রসঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের মুখ্য স্বাস্থ্য উপদেষ্টা অ্যান্থনি ফসি জানিয়েছেন, ভারতের কোভ্যাক্সিন করোনার বি১৬১৭ স্টেনকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। যা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক।

এদিকে, দেশে করোনার বাড়বাড়ন্তের মধ্যেও গত ২৪ ঘন্টায় এক ধাক্কায় বেশ কিছুটা কমেছে করোনার সংক্রমণ। ৩ লক্ষ থেকে তা নেমে এসেছে ২ লক্ষ ৮১ হাজারে। যেখানে সুস্থ হয়েছেন ৩ লক্ষ ৭৮ হাজারের বেশি মানুষ। মনে করা হচ্ছে টিকাকরণে জোর দেওয়া, বেশকিছু রাজ্যে লকডাউন মেনে চলার ফলে দৈনিক করোনা আক্রান্তের পরিমাণ কিছুটা হ্রাস পেয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!