এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > বড় স্বস্তি মধ্যবিত্তের, দাম কমল এই নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের!

বড় স্বস্তি মধ্যবিত্তের, দাম কমল এই নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  একদিকে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ এবং তার মধ্যে লকডাউন সহ একগুচ্ছ বিধিনিষেধ। দিন গুজরান করতে রীতিমত অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন সাধারন মানুষ। সবথেকে বেশি কষ্টের মুখে পড়েছেন মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে নিম্ন-মধ্যবিত্ত মানুষেরা। আর এই পরিস্থিতিতে সংসারের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস হিসেবে পরিচিত তেলের দাম ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছিল।

খাবার পাতে আলুভাজা থেকে শুরু করে মাছের ঝোল, তেল লাগে না এমন জিনিস প্রায় নেই বললেই চলে। এমনকি সেদ্ধ ভাত খেতে গেলেও, সেই আলুসেদ্ধ মাখবার জন্য তেলের অবদান রয়েছে। তবে মূল্যবৃদ্ধির বাজারে এবং বিধিনিষেধের মধ্যে সেই তেলের দাম ক্রমশ উর্ধ্বমুখী হওয়ার কারণে ব্যাপক চাপের মুখে পড়ে গিয়েছিলেন সাধারণ মানুষ‌। তবে এবার জনসাধারণকে স্বস্তি দিয়ে কমল রান্নার তেলের দাম।

সূত্রের খবর, বেশ কিছুদিন ধরেই ভোজ্য তেলের দাম বাড়তে শুরু করেছিল। তবে বর্তমানে সেই তেলের দাম অনেকটাই কমে এসেছে। বর্তমানে পাম অয়েলের দাম হয়েছে প্রতি লিটার 115 টাকা, সয়াবিন তেলের দাম হয়েছে 138 টাকা। সানফ্লাওয়ার অয়েলের দাম এবং নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য হিসেবে পরিচিত সরষের তেলের দাম হয়েছে লিটার প্রতি 157 টাকা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

একইভাবে বাদাম তেল থেকে শুরু করে বনস্পতির দাম অনেকটাই নিচের দিকে নেমে এসেছে। জানা যায়, বেশ কিছুদিন আগে পর্যন্ত 190 টাকা দাম ছিল বাদাম তেলের। কিন্তু এখন তা কমে হয়েছে 174 টাকা। অন্যদিকে বনস্পতির দাম 154 টাকা থেকে কমে দাঁড়িয়েছে 141 টাকায়। আর তেল যখন মধ্যবিত্তের প্রতিদিনকার সঙ্গী, তখন তার দাম অনেকটাই কমে আসায় এখন হাফ ছেড়ে বাঁচলেন জনতা জনার্দন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সম্প্রতি লকডাউনের কারণে দিন আনা দিন খাওয়া মানুষেরা কি করবেন, তা ভেবে পাচ্ছিলেন না। তাদের রুজিরুটি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আর তার মধ্যে যেভাবে মূল্যবৃদ্ধি শুরু হয়েছিল, তাতে আরও কোণঠাসা হয়ে গিয়েছিলেন তারা। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি তেলের দাম হু হু করে বাড়তে শুরু করে। তবে অবশেষে কিছুটা হলেও কমতে শুরু করল সেই ভোজ্যতেলের দাম।

একাংশ বলছেন, যে সমস্ত দেশ থেকে তেল আমদানি করা হয়, সেখানে উৎপাদন অনেকটাই কমে এসেছিল। যার কারণে এই দেশে তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। কিন্তু অবশেষে সেখানে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক হওয়ায় ভারতবর্ষে সেই তেলের দাম নিচের দিকে নামতে শুরু করেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!