এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > বড়োসড়ো অভিযোগ বিজেপির একাধিক বিধায়ক ও মেয়রের বিরুদ্ধে, সামনে এল বিস্ফোরক তথ্য

বড়োসড়ো অভিযোগ বিজেপির একাধিক বিধায়ক ও মেয়রের বিরুদ্ধে, সামনে এল বিস্ফোরক তথ্য


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট অযোধ্যায় রাম মন্দিরের সূচনা হয়েছিল কিছুদিন আগে। প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী নিজে গিয়ে ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেছিলেন, ভূমি পূজার অনুষ্ঠানেও ছিলেন। রাম মন্দির তৈরি হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু পাশাপাশি রাম জন্মভূমিতে হচ্ছে অন্যরকম ঘটনা। আর তাতেই নাম জড়িয়েছে বিজেপি বিধায়ক থেকে মেয়রের। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় ব্যাপক চাঞ্চল্য শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। প্রসঙ্গত অযোধ্যায় রাম মন্দির হওয়ার পাশাপাশি সেখানকার জমিতে মালিকানা পাওয়া যাচ্ছে বিজেপি বিধায়ক থেকে মেয়রের।

প্রসঙ্গত 2019 সালের 9 নভেম্বর অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের অনুমতি দেয় সুপ্রিম কোর্ট। তারপর থেকেই অযোধ্যার জমি কিন্তু মহার্ঘ হয়ে উঠেছে। 2020 সালে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট তৈরি হয় এবং তাঁরা এখনো পর্যন্ত 70 একর জমি অধিগ্রহণ করেছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, ব্যক্তিগত মালিকানাতেও কিন্তু অনেক প্রভাবশালী জমি কিনেছে। অভিযোগ কিন্তু এমনই। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম এই পুরো তথ্য প্রকাশ করে দাবি জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই রাম জন্মভূমিতে জমি কিনে ফেলেছেন বিজেপি বিধায়ক, মেয়র, উপজেলাশাসক, পুলিশকর্তা এবং বহু সরকারি আধিকারিক।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অন্তত 14 টি এমন ঘটনা সামনে এসেছে বলে দাবি করা হচ্ছে। এমনকি এই ঘটনায় অভিযুক্ত হয়েছে মহর্ষি রামায়ণ বিদ্যাপীঠ ট্রাস্ট। কারণ তাঁরা বেশকিছু জমি বিক্রি করেছে সরকারী আধিকারিকদের। অন্যদিকে সূত্রের খবর, সাম্প্রতিক জমির রেকর্ড খতিয়ে দেখা যাচ্ছে, স্থানীয়দের থেকে জমি কিনে সরকারি আধিকারিকরা নিজেদের আত্মীয়দের দিচ্ছেন। প্রসঙ্গত, সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমটি একটি তালিকা প্রকাশ করেছে যেখানে সম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে পুরো বিষয়টি প্রকাশ করা হয়েছে।

এবং এখানেই নাম উঠে এসেছে বিজেপি বিধায়ক ইন্দ্রপ্রতাপ তিওয়ারি এবং বেদপ্রকাশ গুপ্তা, অযোধ্যার মেয়র ঋষিকেশ উপাধ্যায়, অযোধ্যার ডিভিশনাল কমিশনার এমপি আগারওয়াল, অযোধ্যার মুখ্য রেভিনিউ অফিসার পুরুষোত্তম দাশগুপ্ত, দীপক কুমার সহ আরো অনেকের। খুব স্বাভাবিকভাবেই এই তথ্য প্রকাশ্যে আসার পর অস্বস্তি বেড়েছে গেরুয়া শিবিরের। সামনেই উত্তরপ্রদেশের নির্বাচন, আর তার আগে এই জমি কেলেঙ্কারির কথা প্রকাশ্যে আসায় গেরুয়া শিবিরের সমস্যা যে বাড়লো তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

আপনার মতামত জানান -

ট্যাগড
Top
error: Content is protected !!