এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > গরুপাচার কাণ্ডে নয়া মোড়! CBI জেরার মুখোমুখি মমতার হেভিওয়েট পুলিশ অফিসার! ক্রমশ তীব্র জল্পনা

গরুপাচার কাণ্ডে নয়া মোড়! CBI জেরার মুখোমুখি মমতার হেভিওয়েট পুলিশ অফিসার! ক্রমশ তীব্র জল্পনা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রুদ্ধশ্বাসে চলছে গরু পাচার ও কয়লা পাচার কান্ডের তদন্ত। গরু পাচার কাণ্ডে তদন্তের জন্য হাজিরা দেবার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল বাঁকুড়া থানা আইসি অশোক মিশ্রকে। তিনি উপস্থিত হয়েছেন নিজাম প্যালেসে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করবেন সিবিআই আধিকারিকেরা। কিছুদিন আগে তাঁকে হাজিরার নোটিস পাঠানো হলেও, উপস্থিত হননি তিনি। দ্বিতীয় নোটিস পাওয়ার পর সিবিআই দপ্তরে হাজিরা দিলেন তিনি। অন্যদিকে ক্যানিংয়ে অভিযান চালিয়ে পুলিশ উদ্ধার করল প্রচুর মাদক। এই ঘটনায় ২ জন মহিলা সহ ৩ জন সন্দেহভাজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

প্রসঙ্গত, গরু পাচার কান্ডের তদন্ত করতে গিয়ে বাঁকুড়া থানার আইসি অশোক মিশ্রর নাম গোয়েন্দারা জানতে পেরেছিলেন। জানা যায় গরু পাচারের মূল অভিযুক্ত এনামুল হকের লাল ডায়রি থেকেই তাঁর নাম পাওয়া গেছে। লাল ডায়েরিতে আরো কিছু পুলিশ অফিসারের নাম উঠে এসেছে। তাদের যেকোনো সময় হাজিরার জন্য ডাকা হতে পারে সিবিআই দপ্তরে। সিবিআই সূত্রের খবর, গরু পাচারকারীদের সঙ্গে কথা বলতেন ও নিয়মিত যোগাযোগ করতেন বাঁকুড়া থানার আইসি অশোক মিশ্র।

এমনকি গরু পাচারকারীদের সঙ্গে পুলিশ অফিসারদের যোগাযোগেও একটা বিশেষ ভূমিকা তিনি গ্রহণ করেছিলেন। গরু পাচারের নানান তথ্য, প্রমাণ তাঁর বিরুদ্ধে উঠে এসেছে গোয়েন্দাদের হাতে। আসানসোল কোর্টে গরু পাচারের লাল ডায়েরি জমা করার পর থেকেই সন্দেহভাজন পুলিশ অফিসারদের খোঁজ শুরু হয়। বাঁকুড়া থানার আইসির কাছে গরু পাচারের অবৈধ অর্থ চলে যেত বলে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এর পরেই তাঁকে তলব করা হয়েছিল। প্রথমবার তিনি উপস্থিত হননি। তাকে দ্বিতীয়বার নোটিশ পাঠানোর পর উপস্থিত হলেন তিনি সিবিআই দপ্তরে। কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে জেরা পর্ব। অন্যদিকে, ক্যানিং থেকে অভিযান চালিয়ে পুলিশ উদ্ধার করল প্রচুর পরিমাণে মাদকদ্রব্য। এই ঘটনায় ২ মহিলাসহ ৩ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে ক্যানিং থানার পুলিশ।

অভিযুক্তরা সকলেই ক্যানিংয়ের তালদির বাসিন্দা। দীর্ঘ সময় ধরে এই কারবারে যুক্ত ছিল তারা। এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত হলো শেখ আক্রম। তার স্ত্রী ও ভাগ্নিকে নিয়ে তার এই কারবার চলতো। তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ উদ্ধার করেছে ১৪২ গ্রাম হেরোইন। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় দেড় লক্ষ টাকা। এছাড়া তার বাড়ি থেকে নগদ ৬ লক্ষ ৮০ হাজার টাকাও উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!