Breaking News,উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে বড়োসড়ো ঘোষনা কংগ্রেসের কংগ্রেস জাতীয় রাজনীতি September 13, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – একুশে জুলাই এর মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমস্ত বিরোধী শক্তিকে একজোট হয়ে লড়াই করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। বিজেপির বিরুদ্ধে একজোট হবার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি সকলকে। এরপর দিল্লিতে একাধিক বিরোধী নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক চলে মুখ্যমন্ত্রীর। কংগ্রেসের সঙ্গেও বৈঠক করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু এরপর উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে একজোট হওয়ার পরিবর্তে একলা লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে, উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনে কোন দলের সঙ্গে জোট করবে না কংগ্রেস। কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর নেতৃত্বে নির্বাচনে লড়বে কংগ্রেস। আজ কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সালমান খুরশিদ জানালেন যে, আগামী বিধানসভা নির্বাচনে এককভাবে লড়াই করতে চলেছে কংগ্রেস। উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রীর মুখ কাকে করা হবে? সে বিষয়ে এখনো কোন স্থির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। তবে রাজ্যের ৪০৩ টি আসনেই প্রার্থী দিতে চলেছে কংগ্রেস। তিনি জানালেন, তাঁরা দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে নির্বাচনে লড়াই করবেন। কংগ্রেসের কর্মীরা সমস্ত কেন্দ্রে গিয়ে স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলে তাদের সমস্যার বিষয়ে খোঁজখবর নেবেন। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - ইতিমধ্যে উত্তরপ্রদেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করে দিয়েছেন কংগ্রেস নেতা সালমান খুরশিদ। প্রথমে তিনি অযোধ্যায় গিয়েছিলেন, তারপর গিয়েছিলেন গোরখপুর, এরপর ঝাঁসি, গতকাল তিনি আগ্রায় এসে পৌঁছেছেন। তিনি জানালেন, বহু মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি। মানুষের সঙ্গে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে তিনি কথা বলেছেন। বিদ্যুতের ব্যাপক মূল্য, রেশনের সমস্যা, বিধবা ভাতার মতো একাধিক বিষয় নিয়ে সমস্যায় পড়ছেন বহু মানুষ। এ কথা জানিয়েছেন সালমান খুরশিদ। সালমান খুরশিদ আরও জানিয়েছেন যে, উত্তর প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে যে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করা হবে, তার মধ্যে সাধারণ মানুষের মতামতকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেই এই ইশতেহার বানানোর কাজ শুরু হবে। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্যর চেয়ে সাধারণ মানুষকে গুরুত্ব দেয়া হবে সেখানে। সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা সেখানে গুরুত্ব পাবে। এর ফলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে আরও বেশি নৈকট্য স্থাপন করতে পারবেন বলে, আশাবাদী বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা। আপনার মতামত জানান -