এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > আবহাওয়া > বৃষ্টির ভ্রুকুটি চিন্তা বাড়াচ্ছে ক্রমাগত, দক্ষিণবঙ্গ থেকে এবার বৃষ্টির পাড়ি উত্তরের দিকে

বৃষ্টির ভ্রুকুটি চিন্তা বাড়াচ্ছে ক্রমাগত, দক্ষিণবঙ্গ থেকে এবার বৃষ্টির পাড়ি উত্তরের দিকে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বিগত কয়েকদিন ধরে রাজ্যবাসীকে ভুগতে হচ্ছে বৃষ্টির ভোগান্তিতে। কার্যত এবারের বর্ষা বন্যা পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অতিরিক্ত বৃষ্টি ভাসিয়ে দিয়েছে নিচু এলাকায় থাকা জমি। এখনো অবশ্য বৃষ্টি থামার কোন লক্ষ্মণ দেখা যাচ্ছে না। আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ পশ্চিম এলাকায় ঘূর্ণাবর্তের জন্য দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারি কিংবা মাঝারি বৃষ্টিপাত হয়েছে। তবে শুক্রবার থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও গতকাল থেকে আবার আকাশ কালো হতে শুরু করেছে।

কার্যত নতুন করে বৃষ্টি নেমেছে বিভিন্ন জায়গায়। কিন্তু তাতেও ভ্যাপসা গরম কিন্তু যাচ্ছেনা। গরমের অস্বস্তি এখনো বজায় রয়েছে। এ প্রসঙ্গে আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, সমুদ্রে প্রচুর জলীয় বাষ্প বেড়ে গিয়েছে তার জন্য বজ্রগর্ভ মেঘ সঞ্চার হয়েছে। তাই গতকালের মতো আজকেও দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সারাদিন আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন। দেখা যাচ্ছে, পুরুলিয়া থেকে বাঁকুড়া হয়ে দীঘা থেকে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত একটি সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখা বজায় রয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

যা ধীরে ধীরে উত্তরবঙ্গের দিকে সরে যাচ্ছে। আর সেকারণেই এবার দক্ষিণবঙ্গের পর বৃষ্টি শুরু হতে চলেছে উত্তরবঙ্গেও। সারাদিন মেঘলা থাকলেও জানা যাচ্ছে দক্ষিণবঙ্গের কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ 24 পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, হুগলি, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, নদিয়া, মুর্শিদাবাদে আজ সারাদিন হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। পাশাপাশি বজ্রপাতের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছেনা।

তবে বাতাসে অতিরিক্ত জলীয় বাষ্প থাকার জন্য আদ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে। গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে 24 ঘন্টায় কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল 31.1 ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল 25.7 ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে বেশ কিছুটা বেশি বলেই মনে করা হচ্ছে। আপাতত বৃষ্টির জেরে নাকাল আর কতদিন হতে হবে, সেটাই বড় প্রশ্ন। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির প্রভাব কমলেও উত্তরবঙ্গ কিন্তু আশঙ্কায় দিন গুনছে। পাহাড়ে বৃষ্টি মানেই ধসের সম্ভাবনা। পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও যদি বৃষ্টির প্রভাব বাড়তে থাকে তাহলে বানভাসি হবার সম্ভাবনা প্রবল।

আপনার মতামত জানান -

ট্যাগড
Top
error: Content is protected !!