এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > গোঁজ ওপড়াতে কড়া নিদান রাজ্যের মন্ত্রীর, প্রার্থী সমর্থকদের দিলেন কড়া শাস্তির হুমকি

গোঁজ ওপড়াতে কড়া নিদান রাজ্যের মন্ত্রীর, প্রার্থী সমর্থকদের দিলেন কড়া শাস্তির হুমকি

গোঁজপ্রার্থীদের রমরমা আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে।রঘুনামপুর-২ ব্লকের দুটো জেলা পরিষদের আসনেই রয়েছে গোঁজপ্রার্থী তাতে ভীষণ রেগে রাজ্যের শাসক দল।তাই সরাসরি বিধায়কের উপর দায়িত্ব দিয়েছেন বিষয়টি তদারক করার।রঘুনাথপুর দলের পুরপ্রধান তথা শহরের যুব তৃণমূলের সভাপতি ভবেশ চট্টোপাধ্যায় এর কাঁধে এখন তাই বাড়তি কাজের চাপ।এই খবরে নড়েচড়ে বসেছে অন্য ব্লকগুলো।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

তৃণমূলের এক অংশের দাবী ভালোই হয়েছে যা হয়েছে।তারা আগে থেকে সতর্ক হয়ে গেলো রঘুনাথপুর ব্লক-২ এর থেকে শিক্ষা নিয়ে।এবার তাদের ব্লকে রাজ্যনেতৃত্বদের হয়তো নাক গলাতে হবে না।শনিবার মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতোর নির্দেশ ছিলো কোনো ব্লকে গোঁজপ্রার্থী দেখলেই যেন তুলে নেওয়া হয়।পাশাপাশি হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় যে দলের ঘোষিত কোন প্রার্থীর বিরুদ্ধে ওই দলেরই কোন প্রার্থী লড়াইয়ে নামলে তার বিরুদ্ধে নেওয়া হবে কড়া ব্যবস্থা।এমনটাই তিনি জানিয়েছেন ব্লক সভাপতিদের।বৃহস্পতিবার রাতে রঘুনাথপুর-২ ব্লকের নির্বাচনী পর্যবেক্ষক তথা রঘুনাথপুরের পুরপ্রধান ভবেশ চট্টোপাধ্যায় বৈঠকে বসেন ব্লকের ৬ টি অঞ্চল নেতৃত্ব, ব্লক সভাপতি ও শাখা সংঘঠন নিয়ে। এই ব্লকেই জেলাপরিষদের ৩০ নম্বর আসনে দলের প্রার্থী ছাড়াও রয়েছে ৪ জন গোঁজের কাঁটা আবার ৩১ নম্বরে আসনে রয়েছে ৫ জন গোঁজ প্রার্থী।
ইতিমধ্যে,আগামী ১৮ ই এপ্রিল পুরুলিয়ার পর্যবেক্ষক তথা যুব তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মানবাজার -১ নম্বর ব্লকে ভোটের প্রচারে যাচ্ছেন দলের হয়ে।সেখানেও যদি গোঁজপ্রার্থীদের নিয়ে দলীয় সমস্যা নজরে আসে তাহলে তা অস্বস্তিতে ফেলতে পারে জেলা নেতৃত্বকে। জানা গেছে জেলাপরিষদের ৩৮ টি আসনের ভিতর ১৩ টিতেই অনেক বেশি গোঁজপ্রার্থী রয়েছে।এসব দেখে গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি এলাকাতে কোথায় কত গোঁজপ্রার্থী রয়েছে তার একটা লিখিত তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছে জেলা নেতৃত্ব।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!