এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > সিবিআই জেরার পরেই বিজেপির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক পার্থ, শোরগোল রাজ্যে!

সিবিআই জেরার পরেই বিজেপির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক পার্থ, শোরগোল রাজ্যে!


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় বারের জন্য তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করার পরেই বাইরে রাজ্যগুলোতে সংগঠন বিস্তার করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সেদিক থেকে সবথেকে বেশি তৃণমূলের পক্ষ থেকে জোর দেওয়া হচ্ছে বিজেপি শাসিত ত্রিপুরায়। ইতিমধ্যেই তৃণমূলের পশ্চিমবঙ্গের ছোট, বড়, মাঝারি নেতা থেকে শুরু করে স্বয়ং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিকবার সেই ত্রিপুরা সফর করেছেন। সেই মতো করে আগামী 15 তারিখে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ত্রিপুরাতে একটি পদযাত্রা করবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস।

কিন্তু এই ব্যাপারে ত্রিপুরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই পদযাত্রায় অনুমতি না দেওয়ার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। আর এবার গোটা বিষয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গেল তৃণমূল মহাসচিব তথা পশ্চিমবঙ্গের শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। যেখানে গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে এভাবে কোনমতেই তৃণমূল কংগ্রেসকে আটকানো যাবে না বলে দাবি করলেন তিনি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, এদিন ত্রিপুরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই কর্মসূচিতে অনুমতি না দেওয়ার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। আর তারপরেই গোটা বিষয়ে সরব হতে শুরু করেন তৃণমূলের শীর্ষস্তরের নেতা-নেত্রীরা। আর সেই ব্যাপারে বিজেপির বিরুদ্ধে গর্জে ওঠেন তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এদিন তিনি বলেন, “দুরাত্মার ছলের অভাব হয় না। এসব ছলবাজি। কিন্তু এভাবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বা তৃণমূল কংগ্রেসকে আটকানো যাবে না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, তৃণমূল 2024 এর লোকসভা নির্বাচনের আগে নিজেদের সর্বভারতীয় স্তরে গ্রহণযোগ্য দল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। আর সেই কারণেই বিভিন্ন রাজ্যে সংগঠন গড়ার কাজ শুরু করে দিয়েছে। তারা তবে ত্রিপুরাতে সেই কাজ করতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই বিজেপির বাধা আসছে বলে অভিযোগ করছে ঘাসফুল শিবির। আর এবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদযাত্রায় অনুমতি না পেয়ে রীতিমতো বিজেপির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে দেখা যাচ্ছে তৃণমূলের শীর্ষ নেতা নেত্রীদের। যার ফলস্বরুপ গোটা ঘটনায় বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়ে গেরুয়া শিবিরের অস্বস্তি কিছুটা হলেও বাড়িয়ে দিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!